“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৭

এক কবিতা নদীর চলন এবং ডুবোজন্তু

।। অভীক কুমার দে।। 

(C)Image:ছবি





















.
রাণীর মতোই রাজঘর হয়ে পাহাড়ের কবিতা নদী, দশকের পর দশক, শতক...
মাটিঘ্রাণ মেখেই সমুদ্র দেখবে একদিন।
.
পাহাড়িয়া বাঁক, ভুলোপথ, নদীর বাঁকা চলন।
গোমতীমুখ দেখে কারো পাগলা ভেলা বুক ছুঁতে চায়। প্রতি দশকের ডুবোজন্তু পরিচয়ের রঙ মাখে, রাইমা সরমার মতোই খুবলে খায় লুঙ্গায় !
.
কবিতা বোঝে, নদী থেমে গেলেই বন্দিজীবন, পলিভাজে লুকায় মাটিঘ্রাণ, কবিতার যেমন স্থির তুই প্রা...
................

কোন মন্তব্য নেই: