“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

রবিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

মুহুরিমিলন

।। অভীক কুমার দে ।।

(C)Image:ছবি








মুহুরির ওপারে রতনপুর নিম্নবিত্ত টিলা
নদীর জলে পা ভিজিয়ে আমার গ্রামের দিকে চেয়ে,
টিলার উঁচু নিচু ঢালে মগ চাকমায় মিলে
নদীর মতোই জীবনের অনুকরণ।
এপারে মন্ত্রীপাড়ায় অল্পকিছু বাঙালি,
মরূদ্যানের মত
 
জেগে থাকা পাড়া
পুবের খোলামাঠের প্রহরী যেমন পশ্চিম দুয়ারে।
পাহাড়ি মানুষের পায়ে পায়ে
নদীর ভেজাশরীর ছোঁয়া বাতাস
গ্রামের পথে,
'ধুলো মাখো' ছন্দে গ্রামীণ গায়ে মিশে গেলে
প্রতিদিনের চরকবাই পাহাড়ি বাঙালির এবং
বাজার মানেই মুহুরিমিলন।


কোন মন্তব্য নেই: