“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বুধবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৮

আনন্দ

।। সুপ্রদীপ দত্তরায়।।


(C)Image:ছবি











কালের রথের চাকা গোশালায় গাঁথা 
ক্লান্ত, শ্রান্ত নাকি নুইয়েছে মাথা 
বাসুদেব বুদ্ধিদাতা অধর্ম ধারণে 
প্রতিবন্ধী শব্দসব  অগ্নিবাণ হানে ।
আনাচে কানাচে আজ গাজনের নাচ
অগ্নিশুদ্ধ দেহ চাটে বিকট পিশাচ 
দেশ জুড়ে শীৎকার ব্যভিচারী মন
বর্বরে নৃত্য করে নন্দনকানন ।
প্রতিবাদী ভাষা? সেতো লালসায় ঠাসা
শকুনি সভায় বসে নিত্য খেলে পাশা ।
বাতাসের বুকে আজ বারুদের গন্ধ 
রন্ধ্রে রন্ধ্রে আজ দাসত্বের আনন্দ ।

কোন মন্তব্য নেই: