।। অভীক কুমার দে ।।
(C)IMage:ছবি |
চৈত্র
মাসের শেষে এসে পুরোনোদিনের কথাগুলো মনে পড়ছে খুব। এই সময় আলাদা ঘুমিয়ে (ঘুমের ভান
করে) ঢাকি দেখতে সুবিধে হতো। সব কাহিনি ভুলে
গেলেও একটা কাহিনি মনে আছে, মনে থাকে আমার। সাধু বলছে-- 'তোমরা
দুই প্রহরের পথে যাবে না তিন প্রহরের পথে ?' পথ দেখাতেন সাধু,
সিদ্ধান্ত পথিকের। খুব ভালোই ছিল চৈত্র।
তখন অভিনীত কাহিনির পথ থেকে পথে তারকা, পূতনারা মায়াবিনী। সমস্ত বিদ্যা ছোটবেলা থেকেই শিখে রাখতো সবাই, এমনকি চাতুর্যবিদ্যাও। বড়দের কাছে জিজ্ঞেস করলে বলতেন-- এগুলো অভিনয়। ঐ দেখ, তোর কাকু, তোর দাদা, তোর... । পুরো গ্রামের মানুষ 'তোর' শব্দে আমার হয়ে থাকতো। এমন স্বাভাবিকতায় ছোটবেলার চৈত্রের রাত, ঢাকের তালে আনুষ্ঠানিকতায় সরল মানুষেরা সুখ উপভোগ করতো।
আজকাল সব বদলে গেছে। তারকা নেই, যা আছে সব পূতনা। মেনকা সেজে থাকে। লোভী মারিচ রা করে, উদ্দেশ্য বনোজাতের। এরাও মায়া জানে। আগে তো এক পথ খারাপ হলে অন্য পথ ভালো ছিল, এখন তা-ও নেই। সব পথেই জ্বালাময় দিন, বিসর্জিত রাত। মনের ঘরে চিরকালের চৈত্রদহন।
তখন অভিনীত কাহিনির পথ থেকে পথে তারকা, পূতনারা মায়াবিনী। সমস্ত বিদ্যা ছোটবেলা থেকেই শিখে রাখতো সবাই, এমনকি চাতুর্যবিদ্যাও। বড়দের কাছে জিজ্ঞেস করলে বলতেন-- এগুলো অভিনয়। ঐ দেখ, তোর কাকু, তোর দাদা, তোর... । পুরো গ্রামের মানুষ 'তোর' শব্দে আমার হয়ে থাকতো। এমন স্বাভাবিকতায় ছোটবেলার চৈত্রের রাত, ঢাকের তালে আনুষ্ঠানিকতায় সরল মানুষেরা সুখ উপভোগ করতো।
আজকাল সব বদলে গেছে। তারকা নেই, যা আছে সব পূতনা। মেনকা সেজে থাকে। লোভী মারিচ রা করে, উদ্দেশ্য বনোজাতের। এরাও মায়া জানে। আগে তো এক পথ খারাপ হলে অন্য পথ ভালো ছিল, এখন তা-ও নেই। সব পথেই জ্বালাময় দিন, বিসর্জিত রাত। মনের ঘরে চিরকালের চৈত্রদহন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন