“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

সোমবার, ২ অক্টোবর, ২০১৭

বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে প্রযুক্তিগত সম্ভাবনা

 
         'বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে প্রযুক্তিগত সম্ভাবনা' এই শিরোনামে একটি দু'দিনের আলোচনা চক্র  হয়েছিল ২৫ এবং ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ড০ কে পি বসু মেমোরিয়েল হলে।   স্কুল অফ ল্যাংগয়েজেস এন্ড লিঙ্গুইস্টিকস, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়-এর সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি আয়োগের অর্থানুকূল্যে সরসুনা কলেজের উদ্যোগ  অনুষ্ঠিত  এই সেমিনারে যে  প্রবন্ধগুলো পড়া হয় তার  নির্বাচিত সংকলন এই বই। সম্পাদনা করেছেন সরসুনা কলেজের বাংলার অধ্যাপক তন্ময় বীর এবং এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক অতনু সাহা।  এই আলোচনা চক্রে  উপস্থিত থেকে ঈশানের পুঞ্জমেঘের অন্যতম সঞ্চালক সুশান্ত করও একটি নিবন্ধ পাঠ করেন। ভারতে  বাংলা এবং ভাষাতে সম্ভবত এরকম প্রথম প্রয়াস এবং প্রথম বই। যদিও সেই আলোচনা চক্রে বাংলাদেশের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।  ফলে পূর্বোত্তর ভারতে প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করেন যারা তাদের কাছেও এটি গুরুত্বপূর্ণ বই। তাছাড়া যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এহেন উদ্যোগের শুরু থেকে ঈশান সহযোগী। বইটি পাঠ সুবিধে করে দিতে আমরা ঈশানের পুঞ্জমেঘেও তুলে দিলাম। প্রায় ১৮০ পৃষ্ঠার বইটিতে উনিশটি প্রবন্ধ রয়েছে।
                 আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। আপনার শুধু দরকার পড়তে পারে এডোব ফ্লাস প্লেয়ারের, সেটি এখান থেকে নামিয়ে নিন ( ম্যাক-কাফে সিকিউরিটি সফটোয়ার এড়িয়ে যাবেন)
                     আর মোবাইলে পড়লে ব্লগার এবং স্ক্রাইবড নামিয়ে নিলে সুবিধে।

কোন মন্তব্য নেই: