“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১

স্বার্থপর!

।।  মুক্তি প্রসাদ দে ।।

(C)Image:ছবি

দরিদ্র গৃহস্থ। লক্ষ্মী চিনি' প্রসাদেই সন্তুষ্ট। গৃহস্থের উন্নতি, ভাড়া বাড়ি ছেড়ে ফ্ল্যাটে উঠে এলো। ঠাকুরের আসনে'র কলেবর বৃদ্ধি পেলো। লক্ষ্মীর দু'পাশে সরস্বতী ও শিবের অধিষ্ঠান হলো। প্রসাদের বাটায়' নিত্যনতুন ফল-ফলাদির সমাহার। আহ্লাদিত লক্ষ্মী। গৃহস্থের দুঃখের দিনের সঙ্গী সে। কিন্তু অন্তরালের রহস্যটাই জানতে পারলো না।সু-স্বাস্থ্যের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ রোজকার খাদ্যতালিকায় ফল-ফলাদি থাকা চাই। সমস্যা হলো একসময় দারিদ্র্য ক্লিষ্ট গৃহস্থের ফল-ফলাদিতে অনীহা, ঐ অনভ্যাসে বিদ্যানাশের মতো। সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ঠাকুরের 'প্রসাদ' দিয়ে শুরু করুন, অভ্যাস গড়ে উঠবে।























কোন মন্তব্য নেই: