।। দেবলীনা সেনগুপ্ত।।
(C) Image:ছবি |
‘রূপংদেহি, জয়ং
দেহি, যশোদেহি----’
চন্দ্রাতপের নিচে
বিছিয়ে রাখি আতপ্ত শরীর
বীজনে মধুক্ষরা শান্তির ছল
কাঙ্ক্ষিত স্তবে আকাঙ্ক্ষিত নির্মাণ শবপ্রতিমার৷
আমি প্রান্তরে হেঁটে যাওয়া কৃষকরমণী
সাধারণী
মনোযোগী শস্যনির্মাণে
ক্ষুধার্ত সন্তানের৷
অস্বীকার করেছি প্রতিদিনের সহমরণ
অবহেলায়
রূপ জয় যশ লোভী পৃথিবীর বিপরীতে
ভেসে যাই জল- মাটি ভেঙে
একাকী অসীমে
আঁচলের ছিদ্রপথে
খেলা করে সূর্য ও চাঁদ
ভুলে যাই বিষাদ, জন্মান্তরের৷
দর্পণে দেখেছি মুখ
চাকচিক্যহীন
বিষ্ণুচক্র থেমে গেছে দূরে
স্পর্ধিত দৃষ্টির আগে,
ঈপ্সিত নয় সতীমাহাত্ম্য
খণ্ডিত দেহভাগের৷
আমার পূর্ণ পৃথিবী
প্রতি সন্ধ্যাকালে
জড়ো হয় সহজ দাওয়ায়
স্বেদসিক্ত ভালে
জেগে ওঠে ত্রিনয়ন গভীর মায়ায়
আমি নারী, সাধারণী
সন্তান পরশে শুধু দিব্যজননী৷
চন্দ্রাতপের নিচে
বিছিয়ে রাখি আতপ্ত শরীর
বীজনে মধুক্ষরা শান্তির ছল
কাঙ্ক্ষিত স্তবে আকাঙ্ক্ষিত নির্মাণ শবপ্রতিমার৷
আমি প্রান্তরে হেঁটে যাওয়া কৃষকরমণী
সাধারণী
মনোযোগী শস্যনির্মাণে
ক্ষুধার্ত সন্তানের৷
অস্বীকার করেছি প্রতিদিনের সহমরণ
অবহেলায়
রূপ জয় যশ লোভী পৃথিবীর বিপরীতে
ভেসে যাই জল- মাটি ভেঙে
একাকী অসীমে
আঁচলের ছিদ্রপথে
খেলা করে সূর্য ও চাঁদ
ভুলে যাই বিষাদ, জন্মান্তরের৷
দর্পণে দেখেছি মুখ
চাকচিক্যহীন
বিষ্ণুচক্র থেমে গেছে দূরে
স্পর্ধিত দৃষ্টির আগে,
ঈপ্সিত নয় সতীমাহাত্ম্য
খণ্ডিত দেহভাগের৷
আমার পূর্ণ পৃথিবী
প্রতি সন্ধ্যাকালে
জড়ো হয় সহজ দাওয়ায়
স্বেদসিক্ত ভালে
জেগে ওঠে ত্রিনয়ন গভীর মায়ায়
আমি নারী, সাধারণী
সন্তান পরশে শুধু দিব্যজননী৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন