“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮

সময়ের তিনটে ছায়া

।। অভীক কুমার দে ।।

(C)Image:ছবি

খেলাঘর। ঘরে সময়ের তিনটে ছায়া। সকাল দুপুর বিকেল পথেই গোলক- ধাঁধা। বদলে যায় সব। ছোট ছায়া বড় হয়, বড় ছায়া ছোট। বোধের বয়স বাড়ে। 
এমন ঘর থেকেই ঘরে শৈশবের শরীর। ঘর চিনতে গেলে একদিন ঋতুকে চেনে। চাহিদার আগুনে পোড়ায়।
প্রতিদিন বারংবার জ্বলে যাবার পর রাত নামে শরীরে। ডুবে যায়। নিজের ছায়ায় দাগ টেনে হাঁটে, তবুও অন্ধকার, ভীষণ। যতই অন্ধকার ততই ভয়।
একটু একটু করে খেলাঘর নরম হতে থাকে। পাতাগুলো শুকিয়ে গেলে রাতের শেষে পত্রবিলাপ। শোনা যায় হাড়ভাঙা শব্দ এবং...
      

কোন মন্তব্য নেই: