“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮

দৈনিক যুগশঙ্খের 'রবিবারের বৈঠক' নিয়ে সম্পাদকের কাছে চিঠি


(এই চিঠিটি তৈরি হয় 'ঈশানের পুঞ্জমেঘ' ফেসবুক গ্রুপে। দীর্ঘদিন ধরেই দৈনিক যুগশঙ্খের 'রবিবারের বৈঠক' নিয়ে  নিয়ে এখানে ওখানে এবং ঈশানের পুঞ্জমেঘে কথা হচ্ছিলই। শেষে ঠিক হলো সবাই মিলে পত্রিকা সম্পাদককেই একটি চিঠি লেখা যাক। একটি খসড়া তৈরি হলো। সবার মতামত নেয়া হলো। অনেকেই দিলেন, যেগুলো এই ব্লগ পোষ্টের শেষে রয়েছে। এবং দরকারি পরিবর্তন করে ফেসবুক পোষ্ট মুছে দিয়ে সম্পাদককে পাঠানো হলো প্রায় মাসখানিক আগে। সপ্তাহ তিনেক অপেক্ষা করা হলো যদি চিঠিটি প্রকাশ পায়। যেকোনো আভ্যন্তরিণ কারণেই চিঠিটি প্রকাশ পায় নি। এবং পাবে না বলে আমরা নিশ্চিত হয়ে একে আন্তর্জালে প্রকাশ্যে নিয়ে আসছি। ----- পত্রলেখকদের একজন---সুশান্ত কর।  )

প্রতি সম্পাদক,
            দৈনিক যুগশঙ্খ পশ্চিম বাংলা বা ত্রিপুরার থেকে যতটা বাংলা সংবাদ পত্র প্রকাশিত হয়, আসাম থেকে যতটা অসমিয়া সংবাদ পত্র প্রকাশিত হয় তার তুলনাতে আসামে বাংলা সংবাদপত্রের সংখ্যা খুবই কম। তার উপরে ব্রহ্মপুত্র উপত্যকাতে টিকে থাকতে বহু লড়াই করতে হয়। আরো দুইএকটি যদিও সেই লড়াইতে নেমেছিল, টিকে থাকতে পারে নি। ফলে এখন বলতে গেলে সবেধন নীলমণি এই একটি দৈনিক যুগশঙ্খ। গত বছর কয় ধরে যুগশঙ্খের কলকাতা সংস্করণ বেরোচ্ছে, এবং মাস কয় ধরে আন্তর্জালে ইউনিকোডে আসছে। এবং লেখকদের থেকে লেখাও ইউনিকোডে চাওয়া হচ্ছে। এই সবই যুগশঙ্খের সঙ্গে আমাদের সবার কাছেই গৌরবের বিষয়। গোটা পূর্বোত্তরের বাঙালি প্রদেশে প্রদেশে বিচ্ছিন্ন ভাবে বাস করেন, তায় অসমে দুই উপত্যকাতে বিচ্ছিন্ন। এক উপত্যকার মানুষের সংবাদ আরেক উপত্যকাতে পাবার উপায় থাকে না। ভাববিনিময় তো দূর। সেখানে যুগশঙ্খ এই বিচ্ছিন্ন দ্বীপগুলোর মধ্যে একটি সাঁকোর ভূমিকাতে নেমেছে দেখে আমাদের স্বপ্ন আশার বিস্তার ঘটেই চলেছে।
          কিন্তু পাঠক হিসেবে আমাদের অতৃপ্তির জায়গাও কম নেই। বিশেষ করে আমরা যারা লেখালেখির জগতের মানুষ তাদের রবিবারের বৈঠকনিয়ে কিছু কথা বলবার আছে। অন্যান্য ক্রোড়পত্রের মতো রবিবারের বৈঠকনিয়েও যুগশঙ্খ বছর কয় ধরে পরীক্ষানিরীক্ষার মধ্যে দিয়ে গেছে আমরা লক্ষ করেছি। কিন্তু সেসব কতদূর আভ্যন্তরীণ কারণে, আর কতটা পাঠক লেখকের আগ্রহের সমীক্ষার মধ্য দিয়ে হয়েছে সেই নিয়ে আমাদের সংশয় আছে।
সাম্প্রতিক কালে দেখেছি রবিবারের বৈঠকস্বতন্ত্র ক্রোড়পত্র হিসেবে বেরোচ্ছে না, মূল কাগজের মাঝেই অতিরিক্ত পৃষ্ঠা জুড়ে দেয়া হচ্ছে। তার সঙ্গে আমার সাপ্তাহিক রাশিফল জুড়ে দেয়া হচ্ছে। লেখকরা যেখানে সমাজের সবচাইতে অগ্রণী অংশ বলে আমরা জেনে এবং ভেবে এসেছি সেখানে তাদের জন্যে বরাদ্দ পাতাতে রাশিফল অত্যন্ত বেমানানকাগজটি যেহেতু পূর্বোত্তর ভারত থেকেই নিয়ন্ত্রিত সেখানে আমাদের বৌদ্ধিক স্তর নিয়েই বিষয়টি একটি ভুল বার্তা দেয়। কিন্তু আমাদের ক্ষোভের বিষয়টি আরো গভীর। বছর কয় ধরে দেখছি যুগশঙ্খ ভারতের বাংলা সাহিত্যের প্রতিনিধি হয়ে উঠবার চেষ্টা করছে। পূর্বোত্তরের বাইরে বাকি ভারত বলতে গেলে পশ্চিমবাংলাই মূলত। সেখানকার লেখালেখির পাশে সামান্য জায়গা পূর্বোত্তরের লেখকদের জন্যে বরাদ্দ থাকছে। তর্ক উঠতেই পারে, বাংলা সাহিত্যের আবার অঞ্চল বিভাজন কেন? যুগশঙ্খ হয়তো, লেখা যেখানকারই হোক ভালো লেখাতে বিশ্বাসী হয়ে উঠছে।
         কিন্তু বাস্তবে সেই বিশ্বাস নিয়ে আমাদের সমস্যা আছে। ভালো মন্দ যে লেখাই হোক, পূর্বোত্তরের লেখালেখির মঞ্চ কম। যুগশঙ্খ যদিও বা সামান্য স্থান বরাদ্দ করছে, ‘ভালো সাহিত্যের প্রকাশক অন্য কাগজগুলো তো সেইটুকুনও করে না। গোটাটাই মূলত পশ্চিম বাংলা, আরো বিশেষ করে লিখলে কলকাতা দিয়ে পাতা ভরিয়ে দেয়। ফলে আম জনতার মধ্যে এমন এক বদ্ধধারণা রয়েছে, যে বাংলা সাহিত্য মাত্রেই কলকাতার সাহিত্য। আর সেখানকার সাহিত্যের জন্যে মঞ্চের অভাব নেই। সেখানে যুগশঙ্খও যদি তাই করে, তবে আর আমাদের আশা আকাঙ্ক্ষা স্বপ্ন বাঁচে কী করে? রবিবারের বৈঠক নিয়ে আমাদের আলাদা আগ্রহ থাকবে কেন? ভালো সাহিত্যের জন্যে আমরা আনন্দবাজার, আজকাল, বর্তমানের দিকে ঝুঁকব না কেন? তারা আরো ভালো লেখাসংগ্রহ এবং প্রকাশ করে। আমাদের আগ্রহ উজ্জীবিত হতে পারে, যদি ছবিটা উলটো হয়। অর্থাৎ পূর্বোত্তরের লেখালেখির ভিড়ে এক চতুর্থাংশ বাকি ভারতের লেখালেখির জায়গা করা যেতে পারে।
           দ্বিতীয়ত, বাংলাতে লেখালেখি মানে এই নয় যে কেবল গল্প কবিতা আর সাহিত্য সমালোচনা। একটা সময় দেখেছিলাম, ‘রবিবারের বৈঠকগুয়াহাটি থেকে সম্পাদিত হচ্ছিল। আর সঙ্গীত নাটক শিক্ষা সমাজ ইত্যাদি বিচিত্র বিষয় নিয়ে সমালোচনাত্মক নিবন্ধ প্রকাশিত হচ্ছিল। কারো প্রথম প্রকাশ অভিজ্ঞতা, প্রথম মঞ্চ অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখানো হচ্ছিল। স্বতন্ত্র পাঠকের মতামতও আমরা দেখতে পাচ্ছিলাম। দুই উপত্যকাতে একই সংস্করণ ছিল। ফলে শিলচরের লেখক শিল্পীদের চিনতে জানতে পারছিলেন তিনসুকিয়া বা ডিব্রুগড়ের মানুষজন, অথবা উল্টোটা হচ্ছিল। ভাবের আদানপ্রদানের যেখানে এমনিতে এক বড় বাধা রয়েছে, সেই বাধা কাটিয়ে তুলছিল রবিবারের বৈঠক। ফলে লেখক শিল্পীদের মধ্যে এমন আগ্রহ দেখা দিয়েছিল যে একে অন্যকে জিজ্ঞেস করতেন আজকের রবিবারের বৈঠকে অমুকের লেখা পড়েছেন? বরাকে হয়তো সেসব কম অনুভূত হত, কেননা সেখানে আরো কাগজ রয়েছে। কিন্তু ব্রহ্মপুত্র উপত্যকাতে রীতিমত সেটি একটি আন্দোলনের চেহারা নিচ্ছিল। অনেকেই যেন জীবনে প্রথম জানছিলেন, আসামেও এতো লেখালেখি হয়, গান হয়, কবিতা নাটক হয়! অনেকেই উৎসাহিত হয়ে বহু জায়গাতে বাংলা সাময়িক পত্র শুরু করছিলেন। নতুন ভাবনা নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানাদি আয়োজন করতে শুরু করছিলেন। সেরকম কিছু অনুষ্ঠানে দৈনিক যুগশঙ্খ, ব্যতিক্রম মাসিক পত্রিকার সম্পাদকদের অতিথি করে ডেকে নেবার উৎসাহও আমরা দেখেছি---সেটা লোকেরা করতেন কেননা সম্পাদনা গোষ্ঠীকে এরা সাংস্কৃতিক এবং বৌদ্ধিক নেতৃত্ব বলে ভাবতে শুরু করেছিলেন। শুধু তাই নয়, পূর্বোত্তরে আন্তর্জালে বাংলা প্রচারের নেতৃত্বদায়ী গোষ্ঠী ঈশানের পুঞ্জমেঘ---একটি বাংলা গোষ্ঠী’---রবিবারের বৈঠককে প্রায় সহযোগী সংগঠনে পরিণত করেছিল। বহু লেখকের সন্ধান আসলে হয় এখানে পাওয়া গেছে, অথবা বিপরীতে রবিবারের বৈঠকের লেখককে আন্তর্জালে এনে বাংলাতে লেখালেখিতে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। প্রতি সপ্তাহে এই গোষ্ঠীতে রবিবারের বৈঠক সহ অন্যান্য কাগজের সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র নিয়ে আলোচনা হতো। ফল-স্বরূপে রবিবারের বৈঠকে একটি পাঠক অভিমতের কোনও ক্রমেই দেখা দিয়েছিল।
       সর্বোপরী অনেকে রবিবারের বৈঠক পড়েই একে অন্যকে যুগশঙ্খের গ্রাহক হবার জন্যে উদ্বুদ্ধ করছিলেন। কিন্তু সম্পাদনার দায়িত্ব কলকাতা কার্যালয়ে চলে যেতেই, এবং কলকাতা গুয়াহাটি শিলচরের সংস্করণ এক হতেই সেই উৎসাহে ভাটা পড়ে। এখন আর রবিবারের বৈঠকের কথা কেউ কাউকে বলে না।
          আমাদের নিম্নস্বাক্ষরকারীদের অনুরোধ বাণিজ্যের সঙ্গে সঙ্গে দৈনিক যুগশঙ্খ নিজের অজান্তে যে সামাজিক দায় বহন করছিল তা অব্যাহত থাকুক। ক্রোড়পত্রটিকে আবার আগের চেহারাতে ফিরিয়ে আনা হোক। শিলচর গুয়াহাটির অভিন্ন কিন্তু স্বতন্ত্র সংস্করণ হোক। পূর্বোত্তরের সাহিত্য এবং সংস্কৃতি জগতের সঙ্গে পরিচিত এবং নতুন প্রতিভা তৈরির কাজে দায়বদ্ধ কাউকে সম্পাদনার দায়িত্ব দেওয়া হোক, পূর্বতন সম্পাদকদের কাঁধে যদি আপনাদের দায়িত্ব দিতে কোনো অসুবিধে থাকে তবে। রবিবারের বৈঠকের তিন চতুর্থাংশ কেবল পূর্বোত্তরের জন্যেই নিবেদিত হোক। বরাক-ব্রহ্মপুত্র সহ মেঘালয়-ত্রিপুরা-নাগাল্যাণ্ডের বাংলা এবং বাঙালির সাঁকোর ভূমিকা পালন করুক।
       একটি অভিযোগ ছিল যখন গুয়াহাটি থেকে সম্পাদিত হচ্ছিল , তখন বুঝি ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার প্রতি পক্ষপাত হতো। এই সব অভিযোগ থাকবেই। যারা করছিলেন, তারা সম্ভবত এই উপত্যকার বিকল্পহীনতার প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন না। তবু, এই পক্ষপাত এড়াতে বরাক ব্রহ্মপুত্রের দুই লেখক ব্যক্তিত্বকে সম্পাদনার যৌথ দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে।
... ইতি বিনীত
সারা পূর্বোত্তর ভারত থেকে
রণবীর পুরকায়স্থ, রাইহানা বারি, জাহানারা মজুমদার, প্রলয় নাগ, মানবরতন মুখোপাধ্যায়, দেবলীনা সেনগুপ্ত, পরিতোষ তালুকদার, সেলিম মোস্তফা, মাশুরুল বারি, কৃষ্ণজ্যোতি দেব, পার্থসারথি দত্ত, মনিষ সিংহ রায়, শিবানী ভট্টাচার্য, এফ হাসান লস্কর, পঙ্কজ ভট্টাচার্য, ত্বা হা আমিন, মৃন্ময় দেব, মৃন্ময় রায়, মধুমিতা সেনগুপ্ত, নীলদীপ সেনগুপ্ত, জাকির হুসেইন, অমিতাভ চক্রবর্তী, চন্দ্রানী পুরকায়স্থ, কপোতাক্ষী ব্রহ্মচারী, রাজেশ চন্দ্র দেবনাথ,নীলাদ্রি ভট্টাচার্য, সৌমিত্র ঘোষ, নীলমণি দে, মুস্তফা লস্কর, প্রদ্যোত গোস্বামী, পারিজাত এন ঘোষ, সমর বিজয় চক্রবর্তী , চিরশ্রী দেবনাথ, অভীক কুমার দে, অমিতাভ সেনগুপ্ত, প্রদীপ সেনগুপ্ত, পিঙ্কু চন্দ , অপর্ণা দেব, কৃষ্ণেন্দু রায়, অলক বিশ্বাস, ত্রিদেব চৌধুরী, লীনা নাথ , অশোকানন্দ রায়বর্ধন, ধনঞ্জয় চক্রবর্তী, আবিদা মজুমদার , শঙ্খ সেনগুপ্ত , বিদ্যুৎ চক্রবর্তী , পার্থঙ্কর চৌধুরী এবং সুশান্ত কর।

 ~~~০০০~~~
ঈশানের পুঞ্জমেঘ  ফেসবুক গ্রুপে আলোচনার কিছু টুকরো।  ভালো হয় যদি পাঠক এখনো ব্লগের মন্তব্য অংশে আলাপ চালিয়ে যান। সবই এক জায়গাতে দৃশ্যমান এবং সংরক্ষিত হয়ে থাকবে। 
n  ---
n  Ranabir Purkayastha মানতেই হবে গুয়াহাটি থেকে সম্পাদিত 'রবিবারের বৈঠক'আসামের বাঙালিকে এক স্বতন্ত্র পরিচয় দিয়েছিল।
ফিরে আসুক অতীত গৌরব।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Raihana Bari Sushanta Kar--- দাদা আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত, এরকম ধারণা আমার নিজের ও হয়েছে, আর কিছু বলার নাই, আপনি সবকিছুই বর্ননা করে বুঝিয়ে বলেছেন, তাই বলতেই হয় '"রবিবারের বৈঠক'" আগের অবস্হানে ফিরে আসলে নিশ্চিত ভালোই হবে।
n  LoveShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Jahanara Mozumder সহমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Praloy Nag সহমত!
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Manab Ratan Mukherjee যে বনে সিংহ থাকে না সে বনে শিয়াল রাজা হয় , আর শিয়ালের রাজত্বে প্রজারা কেমন দিন কাটায় সহজেই অনুমেয় । যুগশঙ্খ ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার একমাত্র বাংলা সংবাদ পত্রিকা, আর রবিবারের বৈঠক একমাত্র সাহিত্যের জানালা । এই একমাত্র পত্রিকাই এখন আসাম বিশেষত ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার সাহিত্যের রাজত্ব চালাচ্ছে । সুশান্তবাবুর সাথে সম্পুর্ণ ভাবে একমত হয়ে বলছি এখনের রবিবারের বৈঠকে ব্রহ্মপুত্র উপত্যাকার কোন গুরুত্বই নেই । একই অভিযোগ হয়তো বরাক থেকেও উঠছে । যদি এখান থেকে কোন নতুন বাংলা কাগজ প্রকাশিত হয় তাহলে যুগশঙ্খ ছাড়তে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করব না ।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Adima Mazumder এরকম একটি পত্রিকায় রাশিফল মেনে নেয়া যায় না। দ্বিতীয়ত , কিছুদিন থেকে মনের ভেতর সুশান্ত কর মহাশয়ের এই চিঠির প্রতিটি লাইন যেন আমাকে কুরে কুরে খাচ্ছিল। প্রকাশ করার মতো সুযোগ পাচ্ছিলাম না। কতো গল্প পাঠালাম একটা ও প্রকাশ হলো না। তখন ভাবছিলাম নিশ্চয় পত্রিকাটি কোনো না কোনোভাবে কলকাতার হয়ে গেছে। একটু আধটু সাহিত্য ভালোবাসি বলে, 'রবিবারের বৈঠকে'র প্রতি আলাদা একটা আকর্ষণ অনুভব করি। যাক, এই চিঠির দৌলতে যদি আমাদের হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার হয় আশার আশায় রইলাম।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin যারা মন্তব্য করে সহমত জানালেন তাঁদের নাম যাবে চিঠিতে। কিন্তু অনেকে লাইক করেছেন। তাতে কিছু বোঝা যাচ্ছে না। স্পষ্ট অভিমত দিলে ভালো।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Debleena SenguptaGroup admin সহমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Paritosh Talukdar আমার মনে হচ্ছে অসমকে ঠিক মতো গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না।আগে ফোন আসত লেখা চেয়ে।এখন সব বন্ধ।লেখার জন্য সম্মান দক্ষিণাও পেতাম।মাঝ পথে সব বন্ধ হয়ে গেল।কলকাতা যাওয়ার পর যুগশঙ্খের চরিত্র বদলে গেল।কলকাতাকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।ওখানে অনেক বাংলা পত্রিকা আছে...See more
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Selim MustafaGroup admin হ্যাঁ । খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । ত্রিপুরার দৈনিক সংবাদেরও রবিবারের ক্রোড়পত্রে এখন কোলকাতার লোকদেরই রমরমা । আহামরি লেখা কিছু নয় । তবু কোলকাতার লোকদের প্রাধান্য থেকে যাচ্ছে । ওরা সুযোগ নিচ্ছে । কারণ, শুনেছি ক্রোড়পত্রের দপ্তরটা হচ্ছে কোলকাতায় । এই হ্যাংলা...See more
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Mashurul Bari বৈদ্যনাথ বাবুর স্বপ্ন বুজি ডানা মেলেছে!
Sushanta Kar স্যার আমিও আপনার সাথে একমত। সাগরে কি আর নদীর অস্তিত্ব খুজে পাওয়া যায়?
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Krishnajyoti Deb আমিও একমত। যুগশঙখ পড়া প্রায় ছেড়ে দিয়েছিলাম। আপনার শুভ প্রচেষ্টায় আবার পড়ার সুযোগ আসবে।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Parthasarathi Dutta সত্যি কথা বলতে কী একটা সময়
ধারাবাহিকভাবে কবিতা,গল্প,প্রবন্ধ,চিঠিপত্র, সাংস্কৃতিক প্রতিবেদন লিখতাম৷ পমরকাশিত কবিতাগুচ্ছ নিয়ে তো 'দৈনিক যুগশঙ্খের কবিতা ও অন্যান্য কবিতা 'নামে আমার কাব্য গ্রন্হও বেরিয়েছে৷ মাঝে মাঝে সাম্মানিকও পেয়েছি৷ ফরমায়েসি লেখাও কর্তৃপক্ষের অনুরোধে লিখেছি ৷ কলকাতায় অফিস হপার পর সমস্ত কিছু পরিবর্তিত হয়ে গেছে৷ ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার লেখকদের লেখা প্রায় থাকছেই না৷ এখন 'ব্যতিক্রম' ও অন্যান্য লিটল ম্যাগে এবং অসমিয়া পত্রপত্রিকায় বেশি করে লিখতে হচ্ছে৷ কেন এমন হলো৷ আগের পরিবেশ ফিরে আসার অপেক্ষায় রইলাম
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin Arijit Adityaএর দৃষ্টি আকর্ষণ করে রাখছি! এখনই প্রকাশ করবেন না!
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Manish Sinha Roy রবিবারের বৈঠক বোধহয় দেখে -- বিকাশ সরকার l
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin হ্যা। কিন্তু আমরা তো মুখ্য সম্পাদকের নামেই চিঠি দেবোএটাই রীতি।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n 
n  Write a reply...
n 

n 
n   
n 
n 
n   
n 
n  Sibani Bhattacharjee কলকাতায় যুগশঙ্খের কতটুকু আদর হয়েছে জানিনা। আমি তো আশেপাশের কোনো হকারের কাছে পত্রিকাাটা দেখিনা। মাঝখান থেকে অসমের সাহিত্য আন্দোলনের ক্ষতি হয়েছে। পত্রিকাটি সম্পর্কে আমার ও অভিযোগ আছে,, পাঁচ ছয় বছর আগে আমার অন্তত ছ-সাতটি গল্প--বড়দের এবং শিশুদের মিলিয়ে----ছাপিয়েছে, একবার ও খবরটুকু দেয়নি যে গল্পগুলো ছাপাচ্ছে। আমি নিজের উদ্যোগে ই-পেপারে দেখে নিতাম। বরাকএর আরো দুটো পত্রিকার মান ও বেশ ভালো ছিল, ইদানীং কিছুটা পড়েছে, নববার্তা এবং সাময়িক প্রসংগ। এই পত্রিকা দুটো ব্রহ্মপুত্র কে কভার করতে পারলেও খারাপ হতনা। নববার্তায় সুরমাগাঙ্গের পানি প্রকাশিত হত, আরো কিছু ভালো লেখা পড়েছি।
n  LoveShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sibani Bhattacharjee তবে যুগশঙ্খ আবার সমস্ত অসমের বাংলাসাহিত্যের মুখপাত্র হলে তো ভালোই। একটা অঞ্চলে এরকম একটা প্রচেষ্টার দরকার আছে।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  F Hassan Laskar সহমত স্যার।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Pankaj Bhattacharjee সহমত পোষণ করছি।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  ত্বা-হা আমিন প্রস্তাব গৃহীত হলে আমি আবার বরাকের গল্প লিখতে বসব। যুগশঙ্খই আমার লেখা একবার হলেও ছেপেছিল। অবশ্য আমিও কেউ না সাধলে লিখি না, বিনে পয়সায় তো বিলকুল না । পরশু থেকে ফেসবুক থেকে অবসর নিচ্ছি লিখব বলে। তাও আমাকে গুণতিতে ধরতে ইচ্ছে হলে পারেন। প্রস্তাব গৃহীত হলেই একটি গল্প পাঠাব Arijitদা, যা আপনাকে ছাপতেই হবে। দাবী নয়, অধিকার নয়, উৎসাহও নয় ভাল গল্প লিখতে পারব জেনেই বলছি। এক্ষেত্রে পারিশ্রমিকও নেব না। অন্তত এই গল্পে। আপনি জানেন কেন নেব না। অঙ্গীকারটাও তো যুগশঙ্খেই করেছিলাম, মনে আছে আপনার?
n  LoveShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Mrinmoy DebGroup admin একশ শতাংশ সহমত।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Madhumita Sengupta সহমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Neeldeep Chakraborty অসমের কাগজ সুতরাং এখানকার সাহিত্যকে বিশ্ববাংলার দরবারে পরিচিত ও উৎসাহিত করাবার দায়িত্ব না নিলে ভবিষ্যতে কাগজটির গুরুত্ব ও দায়িত্বশীলতা নিয়ে হাসাহাসি খোদ কলকাতাই করবে, এখন যেমন করে! আমার পরিচিত কিছু কলকাতার বাসিন্দাদের এই কাগজের কথা জিজ্ঞেস করে উত্তর পেলাম, 'ওসব বাদ দে, আনন্দবাজার পড়' ! গোসা আর অভিমান হল, তাদের জন্য, যারা এখন আমাদের লেখালেখি ছাপাতে খুব কৃপণ ! আমার নিজের পাড়াতেই 17 জন যুগসংখ ত্যাগ করেছেন শুধুমাত্র 'রবিবারের বৈঠক' পাল্টে যাওয়ায় ।
n  LoveShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Manish Sinha Roy আমি কলকাতায় থাকি l কলকাতার বাইরের লেখকদের লেখা নিয়েই বিশেষ আগ্রহী ছিলাম l কেননা সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদনার সঙ্গে জড়িত আছি , তাই কলকাতার বাইরের লেখদের তুলে ধরাতেই আমার আগ্রহ l ভেবেছিলাম কলকাতায় আসামের সংবাদ ও আসামের লেখকদের তুলে ধরবে যুগশঙ্খ l প্রথম প্রথম তাই যুগশঙ্খ নিতাম l এখন আর রাখি না l কারণ আসামের সংবাদ ও লেখকদের লেখা থাকে না l ধীরে ধীরে যুগশঙ্খ তার অন্যরকম চরিত্রটাও হারিয়ে ফেলছে l কলকাতার সংবাদপত্রের মানসিকতা অনুসরণ করছে l
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Zakir Hu-insaneGroup admin সহমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Manish Sinha Roy শুধু স্মারক লিপি নয় , আলাদা আলাদাভাবে প্রত্যেকে যুগশঙ্খের চিঠির পাতায় এবং মালিককে ব্যক্তিগত ঠিকানায় চিঠি লিখুন l প্রতিবাদের চিঠির বন্যা বইয়ে দিন l
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Amitava Kabir সহমত।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Neeldeep Chakraborty Sushanta Kar Sir, অভিমত তো উপরে জানিয়েই রেখেছি !
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin হ্যা, খেয়াল করিনি।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Paritosh Talukdar আমি তো লিখেছি।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n 
n  Write a reply...
n 

n 
n   
n 
n 
n   
n 
n  DrPinki Purkayastha Chandrani সম্পূর্ণ সহমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Kapotakshi Brahmachary Chakraborty আনন্দবাজার, টেলিগ্রাফ এ দুটোই কলকাতায় বেশি চলে, এর পর যুগশঙ্খ রাখার বা পড়ার আর সময় কোথায় এখানে? পড়া হয় না আমারও!
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Soumitra Ghosh একশ ভাগ সহমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Nilmani Dey তাহলে লেখা যায়। নাগাল্যান্ড নিয়ে আমার ধারণাটা তুলে ধরতে পারবো।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Mustafa Laskar সহমত , তবে মাজে মাজে যুগশঙ্খের সম্পাদকীয় ও উত্তর সম্পাদকীয় কট্টর সাম্প্রদায়িকতায় ভরে উঠে , উপত্যকার আর্থ সামাজিক উন্নয়ন তথা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে গুরুত্ব চাই , রোবিবাসরেও এটার প্রতিফলন চাই l
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Nilmani Dey না, মনে হচ্ছে আমার লেখা প্রকাশ করবে না।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin আপাতত কার লেখা ছাপবে কি না ছাপবে, সেই সংশয় থাক না। কেমনতর কাগজটি দেখতে চাই, সেই নিয়ে কথা হোক না।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Nilmani Dey Sushanta Kar আমার লেখা উত্তর-পূর্বের মানুষ সম্বন্ধ আর্যাবর্তের শাসকদের দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin বেশ তো, সে আপনি লিখুন। এখন লিখুন বা তখন লিখুন। সম্পাদক মণ্ডলি অনুমোদন জানালে প্রকাশ করবে। কিন্তু এখানে তো প্রসঙ্গ ভিন্ন। এরা যদি পূর্বোত্তরের লেখালেখি প্রায় ছাপাবেনা বলেই সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছেন, তবে আর ওখানে আপনি লিখবেন কী করে? আর আমরা চিঠিটি সামগ্রিক স্বার্থের কথা ভেবে লিখেছি, সেখানে লেখক, পাঠক সমাজ সবার কথা রয়েছে দেখুন।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Nilmani Dey Sushanta Kar এই সম্পাদকমন্ডলী নামক শব্দটা বড় কঠিন।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin সেটা আমরা কী করতে পারি। সেসব তো ওদের তো থাকবেই।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Nilmani Dey Sushanta Kar যাক সময়ে দেখা যাবে।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Manish Sinha Roy কাগজ তার মালিক কিভাবে চালাবে সে ব্যপারটা আলাদা l এখানে "রবিবারের বৈঠক " আলোচনা ও প্রতিবাদের মূল বিষয় থাক l
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin এই চিঠিতে আপনি আছেন বলে ধরে নিতে পারি?
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Nilmani Dey সেটা আপনি দেখুন।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin আপনি থাকছেন , কি না থাকছেন---সেটা আমি কী করে দেখবো!  🤣 🤣 🤣
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n 
n  Write a reply...
n 

n 
n   
n 
n 
n   
n 
n  প্রদ্যোৎ গোস্বামী পূর্ণ সহমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Parijat N Ghose একমত স্যার
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Samarbijoy Chakraborty আমার মনে হয়,Ranabir Purkayastha বা Tapadhir Bhattacharjee-এর মতো একজন মালিক Bijoy Nath-এর সংগে কথা বললে 'সংকুলান' হয়ে যাবে।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin Samarbijoyদার প্রস্তাবটি মন্দ নয়। সেসব হোক। এই চিঠি সম্পর্কে আপনার অভিমত বলুন। আপনি থাকছেন?
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Samarbijoy Chakraborty Sushanta Kar ,নিশ্চয়ই, সুশান্ত, আমি তো স্পষ্ট!
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Nilmani Dey আপনাদের মূল্যবান পরামর্শ্অমত অগ্রসর হবো।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin এখানে তো আমরা চাইছিই সবাই এই চিঠির সংগে থাকুন। এটা সম্পাদকের প্রতি পত্র বিভাগে ছাপার জন্যে পাঠাবো। বিপরীত পরামর্শতো থাকবার কোনো প্রশ্নই নেই। আমার মনে হয় আপনি প্রসঙ্গটি ধরতে পারছেন না। চিঠিটি আবার পড়বার অনুরোধ রইল। আপনি যদি সহমত পোষণ করেন, তবে 'হ্যা, আছি' বললেই চলবে।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Nilmani Dey Sushanta Kar হ্যা, আছি ভাই একশ ভাগ আছি।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin বেশ! ধন্যবাদ।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Samarbijoy Chakraborty হ্যা, আছি।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n 
n  Write a reply...
n 

n 
n   
n 
n 
n   
n 
n  Chirasree Debnath এটা তো, অবশ্যই হওয়া উচিত, এখানকার দৈনিক পত্রিকাগুলোর যে শারদীয় সংখ্যা বের হয়, এসবেও উত্তর পূর্বাঞ্চলের বাইরের অনেক লেখা থাকে, আমার মনে হয়, এসব ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের লেখকদের লেখা বেশী হওয়া উচিত, না হলে আর লিখে কি লাভ। আমি আপনার সঙ্গে সহমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Abhik Kumar Dey একদম ঠিক বলেছেন দাদা
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Mrinmoy Roy আমার নাম যোগ করে নিন |
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sibani Bhattacharjee আমি তো আগেই যা বক্তব্য বলেছি, তবুও আবার বলছি, আপনার সঙ্গে সহমত।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Amitava Sengupta স্থানীয় স্তরে আরো আরো লেখা , লেখক উঠে আসুক ,এইসব পত্রিকার রবিবাসরীয় ক্রোড় পত্রে ...
লেখা আহ্বান ও করা হোক
n  LoveShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Pinku Chanda উত্তরপূর্বাঞ্চালের সাহিত্যকে তুলে ধরাই হোক যুগশঙ্খের প্রধান দায়িত্ব. কেননা এখানেই তার নাডির সম্পর্ক ।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Pradip Sengupta সহমত ,,,,  👍 👍 👍
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Aparna Deb হ্যাঁ, একমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin এটা চলতে থাকুক, যত বেশি সম্ভব স্বাক্ষরের জন্যে বন্ধুদের বলুন। এখানে না থাকলে কপি পেষ্ট করে পড়িয়ে সম্মতি আনুন। যত বেশি হবে সম্পাদক তত বেশি ভাবনা তে পড়বেন। না যেন মনে হয় এ কিছু মানুষের হুজুগে আবেদন..জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে সম্পাদকীয় দফতরে পাঠিয়ে দেব.... ...See more
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Alok Biswas শুসান্ত দা আপনার সাথে আছি।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Write a reply...
n 
n   
n 
n 
n   
n 
n  Krishnendu Roy সহমত
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Tridev Choudhury সঙ্গে আছি। এতে যুগশঙ্খের ও লাভ ছাড়া ক্ষতি হবে না। কারণ পাঠক বাড়বে। এই কথাটা চিঠিতে জুড়ে দেওয়া যায় কি না ভেবে দেখুন।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin সেরকমই ইঙ্গিত আছে, তবু স্পষ্ট করেই না হয় লিখে দেবো।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n 
n  Write a reply...
n 

n 
n   
n 
n 
n   
n 
n  Paritosh Talukdar লোকমুখে শুনলাম যুগশঙ্খের গৌহাটি অফিস বন্ধ হতে চলেছে।
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin তবে আর কী! হয়ে গেছে!  :(
n  LikeShow More Reactions
n  Manage
n 
n 
n  Write a reply...
n 

n 
n   
n 
n 
n   
n 
n  Sushanta KarGroup admin মাঝে শিলচর চলে যাওয়াতে খানিক দেরি হলো। আজই এটি চূড়ান্ত করছি।
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 
n  Manage
n 
n  Sushanta KarGroup admin আপাতত এই নাম গুলো হলো। আরো নাই চাই যদি বলুনঃ
রণবীর পুরকায়স্থ, রাইহানা বারি, জাহানারা মজুমদার, প্রলয় নাগ, মানবরতন মুখোপাধ্যায়, দেবলীনা সেনগুপ্ত, পরিতোষ তালুকদার, সেলিম মোস্তফা, মাশুরুল বারি, কৃষ্ণজ্যোতি দেব, পার্থসারথি দত্ত, মনিষ সিংহ রায়, শিবানী ভট্টাচার্য, এফ হাসান লস্কর, পঙ্কজ ভট্টাচার্য, ত্বা হা আমিন, মৃন্ময় দেব, মৃন্ময় রায়, মধুমিতা সেনগুপ্ত, নীলদীপ সেনগুপ্ত, জাকির হুসেইন, অমিতাভ চক্রবর্তী, চন্দ্রানী পুরকায়স্থ, কপোতাক্ষী ব্রহ্মচারী, রাজেশ চন্দ্র দেবনাথ,নীলাদ্রি ভট্টাচার্য, সৌমিত্র ঘোষ, নীলমণি দে, মুস্তফা লস্কর, প্রদ্যোত গোস্বামী, পারিজাত এন ঘোষ, সমর বিজয় চক্রবর্তী , চিরশ্রী দেবনাথ, অভীক কুমার দে, অমিতাভ সেনগুপ্ত, প্রদীপ সেনগুপ্ত, পিঙ্কু চন্দ , অপর্ণা দেব, কৃষ্ণেন্দু রায়, অলক বিশ্বাস, ত্রিদেব চৌধুরী এবং সুশান্ত কর
n  LikeShow More Reactions
n   · Reply · 15 hrs
n  Manage
n 
n  Write a comment...
n 
n   
n 
n