প্রিয় ঈশানের পুঞ্জমেঘ---একটি
বাংলা গোষ্ঠীর
সদস্য/সদস্যা বন্ধুরা
এবং সাধারণভাবে আন্তর্জালে বাংলা
লিখিয়ে পড়িয়ে পূর্বোত্তর ভারতের সুধীজন,
সম্প্রতি আমাদের ব্লগ ‘কাঠের নৌকা’তে আমাদের একজন প্রধান কথাশিল্পী মলয় কান্তি দে’র গল্প সংকলন ‘আত্মপরিচয়’ তুলবার পরে প্রতিস্রোত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক পার্থ প্রতীম মৈত্রের ঈশান বিরোধী কিছু অপপ্রচার আমাদের নজরে এসেছে।
তিনি প্রথমে অভিযোগ করেছেন বরাক উপত্যকার কোনো এক তৃতীয় ব্যক্তির টাকায় এবং প্রেরণাতে ঈশান এবং কাঠের নৌকা ‘প্রতিস্রোত’ কাগজের বিরুদ্ধে প্রচারে নেমেছে। পরে তিনি অভিযোগ পালটে দাবি করেন উজান আসাম থেকে একটি গোষ্ঠী ‘অসমিয়া জনগোষ্ঠী’র সঙ্গে মিলে বরাক উপত্যকার বাংলা সাহিত্য বিশেষ করে পত্রিকা প্রতিস্রোত এবং ব্যক্তি পার্থপ্রতীম মৈত্রের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে (প্রসঙ্গত মলয় দে ক্ষোভব্যক্ত করেছেন, তার সঙ্গে ঈশানের কোনও সম্পর্ক নেই। অতএব গোল পোস্ট সরিয়ে দেবার অপপ্রয়াস কেন?)। তিনি এও দাবি করেন যে উত্তর পূর্বাঞ্চলের বাংলা সাহিত্যের নামে আমরা কলকাতার সাহিত্যের সঙ্গে যে কোনো ধরণের সংস্রব অস্বীকার করবার কূপমণ্ডুকতারও প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছি।
আসাম তথা পূর্বোত্তর ভারতের এক প্রধান কবি হিসেবে ব্যক্তি পার্থপ্রতীম মৈত্রের প্রতি এবং শিলচর শহরের একটি প্রধান কাগজ প্রতিস্রোতের প্রতি আমাদের যথেষ্ট শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা রয়েছে। আমরা পূর্বোত্তর ভারতের কোনো কাগজ, প্রকাশক বা লেখক লেখিকাদের আমাদের প্রতিপক্ষ বলে ভাবি না। এমন কি বৃহত্তর বাংলা ভাষা সাহিত্যের অঙ্গনের সঙ্গেও আমাদের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা নেই। আমরা শুধু আমাদের কিছু বিশেষ বাস্তবতা যে স্বকীয়তাগুলো আমাদের দিয়েছে তার ভেতরে বসে আমাদের ভাষা-সাহিত্যের প্রচারে, প্রসারে কাজ করি। সে জন্যেই আমাদের কাঠের নৌকার শুরুর দিকেই এবং বছর দুই আগেও প্রতিস্রোত পত্রিকার আন্তর্জাল সংস্করণও কাঠের নৌকাতে এনে রেখেছি। ভবিষ্যতেও এই কাজ আমরা করে যাব। সেই কাজের ধারা ধরেই আমরা তাদের প্রকাশিত বই ‘আত্মপরিচয়’ কাঠের নৌকাতে তুলেছি। সেটির লেখক যেভাবে আমাদের পিডিএফ অনুলিপি আমাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন সেইভাবেই আমরা উপস্থিত করেছি। আমাদের কোনো বিশেষ পক্ষপাত এই সম্পর্কে নেই।
কিন্তু পার্থপ্রতীম মৈত্র এই সম্পর্কে তাঁর পক্ষপাত নিয়ে আমাদের ভাবমূর্তি ম্লান করে তাঁর নিজের ফেসবুক দেয়ালে লিখেছেন। আমরা তাঁর এই কাজের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এবং প্রত্যাহ্বান জানাচ্ছি তিনি নিজের অভিযোগ প্রমাণ করুন ও তথ্য দিন ঈশান কার থেকে অর্থ গ্রহণ করেছে। অন্যথায় সম্মানহানির জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য হব।
সম্প্রতি আমাদের ব্লগ ‘কাঠের নৌকা’তে আমাদের একজন প্রধান কথাশিল্পী মলয় কান্তি দে’র গল্প সংকলন ‘আত্মপরিচয়’ তুলবার পরে প্রতিস্রোত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক পার্থ প্রতীম মৈত্রের ঈশান বিরোধী কিছু অপপ্রচার আমাদের নজরে এসেছে।
তিনি প্রথমে অভিযোগ করেছেন বরাক উপত্যকার কোনো এক তৃতীয় ব্যক্তির টাকায় এবং প্রেরণাতে ঈশান এবং কাঠের নৌকা ‘প্রতিস্রোত’ কাগজের বিরুদ্ধে প্রচারে নেমেছে। পরে তিনি অভিযোগ পালটে দাবি করেন উজান আসাম থেকে একটি গোষ্ঠী ‘অসমিয়া জনগোষ্ঠী’র সঙ্গে মিলে বরাক উপত্যকার বাংলা সাহিত্য বিশেষ করে পত্রিকা প্রতিস্রোত এবং ব্যক্তি পার্থপ্রতীম মৈত্রের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে (প্রসঙ্গত মলয় দে ক্ষোভব্যক্ত করেছেন, তার সঙ্গে ঈশানের কোনও সম্পর্ক নেই। অতএব গোল পোস্ট সরিয়ে দেবার অপপ্রয়াস কেন?)। তিনি এও দাবি করেন যে উত্তর পূর্বাঞ্চলের বাংলা সাহিত্যের নামে আমরা কলকাতার সাহিত্যের সঙ্গে যে কোনো ধরণের সংস্রব অস্বীকার করবার কূপমণ্ডুকতারও প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছি।
আসাম তথা পূর্বোত্তর ভারতের এক প্রধান কবি হিসেবে ব্যক্তি পার্থপ্রতীম মৈত্রের প্রতি এবং শিলচর শহরের একটি প্রধান কাগজ প্রতিস্রোতের প্রতি আমাদের যথেষ্ট শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা রয়েছে। আমরা পূর্বোত্তর ভারতের কোনো কাগজ, প্রকাশক বা লেখক লেখিকাদের আমাদের প্রতিপক্ষ বলে ভাবি না। এমন কি বৃহত্তর বাংলা ভাষা সাহিত্যের অঙ্গনের সঙ্গেও আমাদের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা নেই। আমরা শুধু আমাদের কিছু বিশেষ বাস্তবতা যে স্বকীয়তাগুলো আমাদের দিয়েছে তার ভেতরে বসে আমাদের ভাষা-সাহিত্যের প্রচারে, প্রসারে কাজ করি। সে জন্যেই আমাদের কাঠের নৌকার শুরুর দিকেই এবং বছর দুই আগেও প্রতিস্রোত পত্রিকার আন্তর্জাল সংস্করণও কাঠের নৌকাতে এনে রেখেছি। ভবিষ্যতেও এই কাজ আমরা করে যাব। সেই কাজের ধারা ধরেই আমরা তাদের প্রকাশিত বই ‘আত্মপরিচয়’ কাঠের নৌকাতে তুলেছি। সেটির লেখক যেভাবে আমাদের পিডিএফ অনুলিপি আমাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন সেইভাবেই আমরা উপস্থিত করেছি। আমাদের কোনো বিশেষ পক্ষপাত এই সম্পর্কে নেই।
কিন্তু পার্থপ্রতীম মৈত্র এই সম্পর্কে তাঁর পক্ষপাত নিয়ে আমাদের ভাবমূর্তি ম্লান করে তাঁর নিজের ফেসবুক দেয়ালে লিখেছেন। আমরা তাঁর এই কাজের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এবং প্রত্যাহ্বান জানাচ্ছি তিনি নিজের অভিযোগ প্রমাণ করুন ও তথ্য দিন ঈশান কার থেকে অর্থ গ্রহণ করেছে। অন্যথায় সম্মানহানির জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য হব।
ইতি - ঈশানের অ্যাডমিনবৃন্দ
১) মৃন্ময় দেব। (গ্রুপ শৃঙ্খলা)
২) সেলিম মোস্তফা (রোমান হরফ নিয়ন্ত্রণ)
৩) দেবাশিস ভট্টাচার্য । (গ্রুপ শৃঙ্খলা)
৪) প্রীতিভাজন ব্যক্তি। (সদস্য অনুমোদন )
৫) জাকির হুসেন । (সদস্য অনুমোদন )
২) সেলিম মোস্তফা (রোমান হরফ নিয়ন্ত্রণ)
৩) দেবাশিস ভট্টাচার্য । (গ্রুপ শৃঙ্খলা)
৪) প্রীতিভাজন ব্যক্তি। (সদস্য অনুমোদন )
৫) জাকির হুসেন । (সদস্য অনুমোদন )
৬) আবু এম পি হুসেন । (সদস্য অনুমোদন )
৭) দেবলীনা সেনগুপ্ত । (ব্লগ সম্পাদনা)
৮) রাজেশ চন্দ্র দেবনাথ । (রোমান হরফ নিয়ন্ত্রণ)
৯) তপন মহন্ত । (রোমান হরফ নিয়ন্ত্রণ)
১০) সুব্রতা মজুমদার। (ব্লগ সম্পাদনা)
১১)সুশান্ত কর (সমন্বয়ক)।
৭) দেবলীনা সেনগুপ্ত । (ব্লগ সম্পাদনা)
৮) রাজেশ চন্দ্র দেবনাথ । (রোমান হরফ নিয়ন্ত্রণ)
৯) তপন মহন্ত । (রোমান হরফ নিয়ন্ত্রণ)
১০) সুব্রতা মজুমদার। (ব্লগ সম্পাদনা)
১১)সুশান্ত কর (সমন্বয়ক)।
পাঠকের সুবিধের জন্যে আমরা পার্থপ্রতীম মৈত্রের ফেসবুক দেয়াল থেকে ঈশানের পুঞ্জমেঘ এবং কাঠের নৌকা সম্পর্কে মিথ্যে অপবাদের স্ক্রিণশট তুলে দিলাম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন