“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ভোমরামেঘের ডাঙা

।। অভীক কুমার দে ।।

(C)Image:ছবি










তুকে বদলে যেতে দেখেই পরিযায়ী পাখিতে আকাশ ভারী। সারসের সাথে এদের অনেকটাই মিল। ভালো স্মারকের খোঁজে গলা উঁচিয়ে ঘুরে বেড়ায় জলাজমি। এই সব পরিযায়ীরা প্রবন্ধের প্রতারণা, গল্পের গাফিলতি, উপন্যাসের উন্নাসিকতা, কবিতার কবিরাজি।


মিনার স্বপ্নে সুস্থ নয় কোনো দেশ, কোনো ভাষা। এই বেসুরো প্রজাতি যদি চায় তবে হতে পারে কালজয়ী ঝাড়ুদার-- শব্দ- বর্ণ- রঙে। টর্নেডোর মতো উড়িয়ে নিতে পারে কষ্টকথা।


চেনা পায়রায় খোলা আছে জানলা। ভোমরা-মেঘের ডাঙা পেরিয়ে পরিযায়ীদের উড়ে যেতে দেখে বকবকম্ করেই নেমে আসে মনের উঠোনে। এরা পরিযায়ী নয়, মনপাখির বাঁধন খুলে গেলে যদি বা আকাশ ছুঁতে চায়, ঠিক সময় ঘুরেফিরে ফিরেই আসে মাইকেলি পথে।


কোন মন্তব্য নেই: