“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বৃহস্পতিবার, ২ আগস্ট, ২০১৮

ধর্মরোগ

।। অভীক কুমার দে ।।

(C)Image:ছবি








দুটি উপন্যাস। জীবন ও বাস্তু। দুটোই ধারাবাহিক। অভ্যন্তরীণ মিল বাইরে ভেতরে।
চরিত্র বোঝার আগেই শেষ লাইন শেষ হয় !
উপসর্গগুলো ঘেঁটে দেখি--
এক দেশে ঘুরছে অনেক দেশ। শূন্য সীমানায় লাশের বসতবাড়ি।
কেউ ভাগের দাগ কাটে, কেউ হারায় ভিটা, হারায় হাঁড়িকুড়ি।
ধর্ম তোমার যেমন ওদেরও আছে।
কারো ধর্ম মারণ- মরণ,
কারো ধর্ম মানুষ গড়ে।
মানুষ শব্দের অর্থ ধার্মিক নয়। ধর্ম মানুষের।
বুকের চাতাল ঘুরে দেখো--
 
মানুষেরই ঠাঁই নেই,
মানসে তবে কোন ধর্মরোগ ?


কোন মন্তব্য নেই: