“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বৃহস্পতিবার, ২ আগস্ট, ২০১৮

কালকথা- ৪৪

।। অভীক কুমার দে ।।
(C)Image:ছবি








বিকেলের মিঠে রোদ আলো ছিটিয়ে ক্লান্ত 
মন্দির জুড়ে 'আমি' ঠাকুর আলোছায়ায়
রূপ দেখেছি রঙের
রঙ দেখেছি রূপে
শরীরে শরীর
মাংসল পাথর।
অসংখ্য শরীর সময়ের কাছে বয়স রাখে,
'আমি' ঠাকুর চোখ বুজে নিরাকার মায়ায়
তাপ দেখি জ্বলনে
জ্বলন দেখি তাপে
অদেখা বাতাস
 
আহারে কাতর।
সন্ধ্যা পেরিয়ে গেলে অবাধ কালো শরীর
কালঘর, মর্মাহত আত্মা জড়িয়ে ঘুমায়।


কোন মন্তব্য নেই: