“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০১৯

খামখেয়ালির ঘুরপথ

।। অভীককুমার দে।।








কা গ্রীষ্ম হেঁটে চলে গেলে সব হিংসা ঢেলে দেয় কেউ,
দৌড় ঝাঁপিয়ে হাঁপিয়ে ওঠা শরীর জানে--
প্রতিবাত ঢালে মেঘেরদেশ
 
পরিচালন বৃষ্টি আসে নিয়মিত।
 
দিন যায়, ভেজা পথে ধ্বসের শব্দ, কেঁপে ওঠে বুক,
 
কাশফুলের আঁচল মুখ মুছে দিলে
শুষ্ক ত্বক, নদী শুকায়, হেলে যায় সূর্য এবং
ঝিমিয়ে পড়া চোখে অনিচ্ছায় পাতা ঝরে।
এসব দেখেও বুকের ভেতর মেরুঘুম,
 
একঝাঁক পেঙ্গুইন তাল ঠুকছে গোপনে।
ফুল-পাখির রোদ মাখা ভৈরবী শোনা যাবে একদিন 
ঋতুঘুম ভাঙবে
বুকের প্রজাপতিও উড়বে,
 
ডানা ঝেড়ে রঙ ঢেলে দিলেই ত্রিরঙ্গা প্রেম এবং
যুবক করে তুলবে বসন্তকে।


কোন মন্তব্য নেই: