“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ৫ মার্চ, ২০১৯

কবিতা


।। অভিজিৎ দাস।।



(C)Image:ছবি










ই যে তুমি আছো
আমি আছি
আর আছে নির্ভুল বানানে লেখা আততায়ী ফুল
প্রত্যেকের প্রত্যেককে চুমু খেতে হয় ।


বাধ্য তুমি, বাধ্য আমি, বাধ্য সমুদ্দুর
বাধ্য যেমন জান্নাতের বাহাত্তরটি হুর ।

লুলুলিলাআলুলি লুলুলালুলুলালি লালিলালিলু । আমাদের মত তারা বানর, কুকুর, মানুষ পাঠায় না । তারা জানে মানুষ হতে হতে, হতে না পারা বানর, মানুষের পা চাটা কুকুর আর মানুষ  কেউই বিশ্বাস যোগ্য নয় । তারা প্রজাপতি পাঠায়, তোমার গায়ে এসে বসলে লজ্জায় লাল হয়ে যাও, বিয়ে লাগলো বলে ! তুমি আইবুড়ো থেকে যাও, তাদের গবেষণা এগিয়ে যায় বহুদূর ।

আসে বাতাস ভাসে ঘাস
আসে পবন ডুবে মন ।...ডুবতে ডুবতে একদিন কবিতা পড়তে শুরু করে । পৃথিবীর ঠিক মাঝখানে পৌঁছলে পরে নিজেই কবিতা লেখে । তারপর হঠাৎ থেমে যায় পবন, এমেরিকা অব্দি ডুবতে পারেনা । জ্বলে পুড়ে পাথর হয়ে যায়, এমেরিকা তখন নীল তিমি, লাল তিমি আর পঙ্খিরাজ ঘোড়াদের নিয়ে সংসার পাতে, মধ্যবিত্তের সংসার, আমুল তাজা আর পাঞ্জাব চালের ভাতের সংসার ।


কোন মন্তব্য নেই: