“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৫

বন কঁড়ই


।। লক্ষ্মণ কুমার ঘটক ।।

ন কঁড়ই গাছটি রাস্তার মুখে দাঁড়ায় প্রতিদিন।মাটির গলি পেরিয়ে টিলার সামান্য আভাস আড়াল করে গাছটির দাঁড়াবার ভঙ্গিতে এক যোদ্ধার আদল।সুদান, সিরিয়া শব্দগুলো গাছ জানে কালো মেঘেরা খবর দিয়ে যায়।গাছের হৃদয়ে যে গুপ্তকক্ষ আছে,সেখানে খবরেরা কালো পাথরের বুক জাপটে বসে থাকে।হু হু কাঁদে আমার মাঝে মাঝে লম্বাটে পাতা ফেলে ভার কমায়;আরো কঠিন খবরকে কালো পাথরের বুকে জায়গা করে দেয়ার জন্য।

কোন মন্তব্য নেই: