“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৫

জন্মদাগ



(C)Image:ছবি




















।। দেবলীনা সেনগুপ্ত ।।

বিষণ্ণ প্রয়াসের মত
সন্ধ্যা নামে,
 মেশে অন্তরযামে ।
প্রান্তর রেখায় পাণ্ডুর রঙ,
দিনলিপির কথকতা
মগ্ন অন্বেষণে
শিকড়ের চিহ্ন দাগ।
জন্মতিলকের মতই
অনিবার্য সে ছাপ
অস্তিত্বের আবহ আখ্যানে।
যেখানে প্রোথিত করি মূল
বারি- বায়ু সিঞ্চনে
আভাসে ফুটে ওঠে ফুল
সে উদাসীন মাটির
 দায় কে নেবে
কোন মহাপাপ
অথবা   পুণ্য সুচতুর
 কোন অন্তিম শ্লোক গান?

 আমি তো একাই বসেছি সখা
একাধারে গায়ক ও শ্রোতা...। 



কোন মন্তব্য নেই: