“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

মুখোশ



।। দেবলীনা সেনগুপ্ত।। 


















মুখোশটা খুলে নিতে পারলেই
একটা নতুন সভ্যতার
কথা লেখা যায়
নির্মোকের ভেতরে বাইরে
বিপরীত রঙ
দু রকম ছবি আঁকে
ছবি বদলায় না
শুধু নতুন রঙের প্রলেপ
বিবর্ণ চিত্রকল্পে
ভরে দেয় অপরিমিত ফাঁকি
নীতিমালার ছিদ্রসুখে।
মুখোশ ক্রমশ: বড় হয়
মুখ থেকে বুকে
ঢেকে ফেলে অবয়ব
জনান্তিকে ।

মুখোশটা ছিঁড়ে দিতে পারলেই
একটা সত্যি গান গাওয়া যায়
একটা রীতিমত সত্যি কবিতার
কথাও ভাবা যায়
মুখোশটা খুলে দিতে পারলে।

কোন মন্তব্য নেই: