“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০

নিকোটিন





















 ক্রমশঃ বাড়ছে ওরা
হাজারো আলোকবর্ষ দূর থেকে --
হতভাগ্য দরিদ্রেরা বিস্রস্ত, সঙ্কুচিত
আর বক্তৃতা তুমি
ট্রাফিক সিগন্যাল ভাঙছো আইসোলেশন ওয়ার্ডে।
প্রতিবাদির গাঁড়ে লাথি মারা ঐ মৌলবাদ
 জিভে জিভ ঘষা ফিদা হুসেনের অ্যাবস্ট্রাক্ট ছবি।
সলিডারিটি হারিয়ে রক্তের পিচ্ছিলতা
নির্লজ্জভাবে স্বাভাবিক।
শহরের সবথেকে উঁচু দাঁড়িয়ে থাকা দালানটাও
মেদবহুল এস্টাবলিশ বুর্জোয়া --
টেনে নিচ্ছে ঢালাইকারী মজদুরের নিকোটিন।

চুরুটের শৌখিনতায় তামাক - শরীরী সেবনে
আজ আমি টাও
শুধু পারে যুদ্ধ শেষে কয়েকটি কাঁচের জার উদ্ধার করতে।

কোন মন্তব্য নেই: