“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

সোমবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১২

সন্ত্রাসের সাতকাহন


(লেখাটা বেরিয়েছিল সন্তরণ ১২শ বর্ষ, ২০০৯ সংখ্যাতে। বাংলা ওয়ার্ডে লেখা ছিল বলে সরাসরি তোলা গেল না। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে লেখাটার প্রাসঙ্গিকতা অক্ষুন্ন ভেবে তুলে দিলাম পিডিএফ-এ। নিচের বোতামগুলো দেখুন। ইচ্ছে করলে পুরো পর্দা জুড়ে এখানেও পড়তে পারেন। বা নামিয়ে নিয়ে অবসরেও। শুধু দরকারে নামিয়ে নিতে পারেন ফ্লাসপ্লেয়ার এখান থেকে।)
 
  "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের খলনায়ক হিটলারকে কিন্তু সন্ত্রাসবাদী হিসাবে চিহ্নিত করার প্রচেষ্টা চোখে পড়ে না। অথচ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপূরণের ভূমিকা তার ধ্বংস লীলার পেছনে ছিলনা এমন কথা গবেট মূর্খও নিশ্চয় বলতে সাহসী হবে না। ইতিহাসকে যদি সাক্ষীমানা যায়, তাহলে দেখা যাবে যে সাম্রায্যবিস্তারের লক্ষ্যে যে যুদ্ধ ,সে ব্রিটিশ কিংবা মার্কিন সাম্রায্যবাদের অতীত অথবা সাম্প্রতিক যে কোন অভিযানই হোক না কেন, সেগুলোকে রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা ( Propaganda)-র দৌলতে নায্য এবং অধিকৃত দেশের পক্ষে হিতকর বলে চালানোর সব রকম প্রেচষ্টা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। বরাবর হয়েছে, আজও হচ্ছে।"
সন্ত্রাসের সাতকাহন

কোন মন্তব্য নেই: