“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০১৯

তদন্ত

।। অভীককুমার দে।।

আমার বাবার বাবাকে সচক্ষে দেখিনি,
বাবার মুখে শুনেছি, নীরেন্দ্রকুমার
খুব সরল মানুষ
ছিলেন, হোমিও ডাক্তার দাদার তত্ত্বাবধানে
                                                  ঘরোয়া কৃষক,
বাংলার টুকরো ব্যথা ফেনীর উজান বেয়ে এপারে
বয়স একান্ন ছুঁয়েছেন।

বাবার জ্যাঠামশাইকে আমি দেখেছি,
ওষুধের গুন লুকোনো দোষ ছিল না যদিও
যাদুর হাতে বেড়ার উপর বেড়া ঘেঁষে

দেখেছি, বাড়ির সীমানায় বেড়ামেলা
দুদিকের বাড়ির সীমানা প্রতিবছর বাড়ে আর কমে!

দুই কুমারের সরলতার জট খুলে তৃতীয় কুমার আমি
তদন্ত জারি রেখেছি অভীকের।

কোন মন্তব্য নেই: