“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০১৯

পাগলা ঘুড়ির দেশে

।। অভীককুমার দে।।

শূন্যতায় ধূসর মন কালো হলেই
জ্বালাময় তুফান কোনও অদৃশ্য ক্ষমতা,
দল বাঁধে,
বাঁধা সুতোয় টানটান প্রেম কিংবা
ছদ্মছন্দের জলীয় ছোঁয়া
ভারী হয়,
গাঢ় হয়,
ভিজে যায় মাটি আর চোখ।

কিছুই বোঝো না আকাশঘোরা ঘুড়ি ?
পতনের মেকি ছাড়পত্র পেলেই তাচ্ছিল্যের ফুঁ !
দলবদলের নাটাই দেখে বুঝে নিতে পারে কেউ
পাগলা ঘুড়ির দেশে কেবলই অদৃশ্য চাপ।

শূন্য থেকে শূন্যের দিকে
ঝরে পড়ছে অ-পদস্ত,
পতাকা নেমে আসছে প্রতিটি লাশের গায়ে।

কোন মন্তব্য নেই: