।। সুপ্রদীপ
দত্তরায় ।।
তোরা
তো সব ভাগলপুরের
সুখ ফুরালেই উড়ান দিবি,
আয় না বসি দণ্ড দুয়েক
মন খারাপের গল্প শুনি।
সুখ ফুরালেই উড়ান দিবি,
আয় না বসি দণ্ড দুয়েক
মন খারাপের গল্প শুনি।
মন
খারাপের গল্প বলে
আকাশ বাতাস নদীর জল
হাজার গল্পে সাক্ষী ওরা
উড়ছে যত পাখির দল।
গল্প শোনায় শেওড়াতলা
কদমতলা, পুকুরঘাট,
মায়ের আঁচল গল্প শোনায়
কান্নাভেজা অনেক রাত।
আকাশ বাতাস নদীর জল
হাজার গল্পে সাক্ষী ওরা
উড়ছে যত পাখির দল।
গল্প শোনায় শেওড়াতলা
কদমতলা, পুকুরঘাট,
মায়ের আঁচল গল্প শোনায়
কান্নাভেজা অনেক রাত।
পাথর
বলে ভাবিস যারে
ভেতরে তার প্রাণ আছে
বৃষ্টি যত ঝরছে অঝোর
তার চোখেও জল আছে ।
ঝর্ণা যত ছুটতে দেখিস
ছুটছে কোথায় ? কিসের টান?
চোখ খুলে তুই তাকিয়ে দেখ
বুক ভরা তার অভিমান ।
ভেতরে তার প্রাণ আছে
বৃষ্টি যত ঝরছে অঝোর
তার চোখেও জল আছে ।
ঝর্ণা যত ছুটতে দেখিস
ছুটছে কোথায় ? কিসের টান?
চোখ খুলে তুই তাকিয়ে দেখ
বুক ভরা তার অভিমান ।
সামনে
সাগর সুনীল ফেনিল
দেখলে সবার চোখ জুড়ায় ,
সেই সাগরই ঢেউয়ের ঘায়ে
কুলের বালুর রক্ত ঝরায়।
এই যে বঁধু, মিষ্টি মধু
নূপুর বাজে চপল পায়
তার বুকেতে কষ্ট দেখো
মায়ের শীতল স্পর্শ চায়।
নদীর ঘাটে ভাসছে তরী
পানসিনৌকা উজান বায়,
যে বাঁশিতে মন মজেছে
সেই বাঁশিতে সুর শুকায়।
দেখলে সবার চোখ জুড়ায় ,
সেই সাগরই ঢেউয়ের ঘায়ে
কুলের বালুর রক্ত ঝরায়।
এই যে বঁধু, মিষ্টি মধু
নূপুর বাজে চপল পায়
তার বুকেতে কষ্ট দেখো
মায়ের শীতল স্পর্শ চায়।
নদীর ঘাটে ভাসছে তরী
পানসিনৌকা উজান বায়,
যে বাঁশিতে মন মজেছে
সেই বাঁশিতে সুর শুকায়।
বড়াই
করে বলতে শুনি
ভ্রূণহত্যায় মহাপাপ,
ফুল তুলছিস পুজোর ছলে
হয় নাকো কি অনুতাপ ।
ফুলের মায়েরও দুঃখ অনেক
দুচোখ জুড়ে জল ভরা,
তার বুকেও গল্প অনেক
বাইরে শুধু সর পড়া।
ভ্রূণহত্যায় মহাপাপ,
ফুল তুলছিস পুজোর ছলে
হয় নাকো কি অনুতাপ ।
ফুলের মায়েরও দুঃখ অনেক
দুচোখ জুড়ে জল ভরা,
তার বুকেও গল্প অনেক
বাইরে শুধু সর পড়া।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন