“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১১

'সন্দীপন চট্টপাধায়ঃ ব্যক্তি ও সাহিত্য' শীর্ষক আলোচনা চক্র হয়ে গেল ব্যাতিক্রম মাসডোর উদ্যোগে এবং সাহিত্য একাদেমীর সহযোগে

          ব্যাতিক্রম মাসডোর উদ্যোগে এবং সাহিত্য একাদেমীর সহযোগে গেল ২৫ অক্টোবর, ২০১১ গুয়াহাটির অসম সাহিত্য সভা ভবনে হয়ে গেল 'ঔপন্যাসিক সন্দীপন চট্টপাধায়ঃ ব্যক্তি ও সাহিত্য' শীর্ষক আলোচনা চক্র। পঞ্চাশের দশকের কোনো লেখককে নিয়ে কোনো জাতীয় আলোচনা চক্র গোটা দেশেই এই প্রথম। এবং অসমে সাহিত্য একাদেমীর উদ্যোগে বাংলা ভাষা এবং সাহিত্য নিয়েও এমন উদ্যোগ এই প্রথম। অসুস্থতার জন্যে একাদেমীর সভাপতি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আসতে পারেন নি। কিন্তু এসছিলেন অধ্যাপক সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, লেখক কমল চক্রবর্তী এবং সন্দীপন গবেষক অধ্যাপক অদ্রীশ বিশ্বাস। এছাড়াও ছিলেন অধ্যাপক ঊষা রঞ্জন ভট্টাচার্য। দুটো অধিবেশনে ভাগ করা হয়েছিল গোটা অধিবেশন। প্রথম অধিবেশনে অতিথি বক্তারা সন্দীপন নিয়ে নিজেদের বক্তব্য রেখেছেনতো বটেই , তারউপরেও সেদিন খ্যাতনামা অসমিয়া ঔপন্যাসিক নিরূপমা বড়গোঁহাই উন্মোচন করেন দুটো বই । একটি অঞ্জলি লাহিড়ির উপন্যাস, এবং জ্যোতিষ কুমার দেবের কবিতার বই। দ্বিতীয় ভাগে গবেষক অধ্যাপকেরা সন্দীপন নিয়ে তাঁদের গবেষণা পত্র পাঠ করেন।




    ছবিতে সেই অনুষ্ঠান
   ব্যতিক্রমের আরো কিছু উদ্যোগঃ 






কোন মন্তব্য নেই: