“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শুক্রবার, ২১ অক্টোবর, ২০১১

চন্দ্রিমা - ২














সূর্যোদয় তারপর রোদ্রাগ্নি
সন্ধ্যে; মৃত্যু কালো সাজ নিয়ে।
সূর্যোদয় - সূর্যাস্ত
সূর্যাস্ত আবার সূর্যোদয়।
এভাবেই কতদিন; কত রাত আমাদের তারা গুণতে গুণতে;
চাঁদের আলো পাড়ি দিতে দিতে ;
লক্ষ্যহীন মেঘের সাথে ভাসতে ভাসতে;
দৈনিক পারিবারিক ঘানি টানতে টানতে কেটে গেছে
কেউ খেয়াল করিনি।

তুমি হয়তো দিগন্তের অপারে কোথাও
ঝির ঝিরে বৃষ্টি আর হিমেল বাতাস
গায়ে জড়িয়ে ঘুমিয়ে আছ -
আর আমি -
বিছানার একপাশে অনিদ্রায় শুয়ে আছি তোমার ভাবনা নিয়ে
আর অন্যপাশে -
ধানক্ষেতের চাংঘরে বসে থাকা
শূকর তাড়ানো চাষীদের হাহাকার.

কোন মন্তব্য নেই: