“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

রবিবার, ২ অক্টোবর, ২০১১

মনিমালার রান্না : ১২












পুজোর সময় মনিমালা
করবে অনেক রান্না ,
সকালে তে ফুলকো লুচি,
সঙ্গে ধোঁকার ডালনা ।

দুপুরেতে সর্ষে ইলিশ,
আর নিরামিষ সুক্তো
কসা মাংস সঙ্গে আছে,
আমি তারই ভক্ত ।

মোচার ঘণ্ট হবে এবার
সোনা মুগের ডাল ,
পোস্ত বড়া, আলুর দম
আর বোয়াল মাছের ঝাল ।

শেষ পাতে দই মিষ্টি
মিঠা আমের চাটনি ।
খাওয়া দাওয়া দারুন হবে
সঙ্গে আছে খাটনি ।

তাইতো এবার মনিমালার
ঘুম নেই চোখে,
শারদ সংখ্যা পড়ে থাকে
শুধুই পড়ার রেকে
                                                                                                       (c) picture

২টি মন্তব্য:

Chandrani the Dreams বলেছেন...

পূজার সময় খুব খাওয়া দাওয়া হয়েছে তাহলে। :)

সুশান্ত কর বলেছেন...

সেই খাবারের পর থেকে স্বাগত যে ঘুম দিচ্ছেন, আর উঠবার নামই করছেন না! নতুন লেখা আসছে না , কিন্তু!