“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯

পাখির খাঁচা

।। অভীককুমার দে।।

নেপথ্যে একটি শরীর
হাঁটছে, ঘুরছে, ছটফট করছে আর
ক্লান্ত হলে অসুখের ঘুম!

সে কথা বলতে পারে
শুধু কথাই বলতে পারে...
কেউ যেন বাইরে,
খোলা আকাশের
নীল মায়ায় জড়িয়ে শব্দের শবদেহ
ছুঁড়ে দিচ্ছে ভিন্ন প্রাণের সুর,
যদিও ওসব কিছুই বোঝে না পাখি, তবুও
নড়ে উঠছে ঠোঁট
কেঁপে উঠছে বুক
একেকটি শব্দ কঠিন হয়ে উঠছে
আর অনিচ্ছায় অনুশীলনের পর
কেঁদে উঠছে খাঁচা।

কোন মন্তব্য নেই: