“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শনিবার, ২২ জুন, ২০১৯

আনন্দলহর

                আনন্দলহর
                 রতন দাস 

ভিতরে এক নীরব  সুর বাজে নির্জনে
সেই সুরের মাঝে স্বর্গ, সুরের তালে প্রাণচঞ্চল গোপনে
মহাকালের আনন্দলহর  তারই মাঝে, ডাকি যে অকাতরে
তার প্রাণস্পর্শ তবে থাকে কেন  যে দূরে দূরে

মহাকালির মহানৃত্য নিরন্তর সৃষ্টির আড়ালে
নাচে নক্ষত্রগুলি,  ডঙ্কার  অহরহ শব্দধনীতে
ছন্দময় এ বিশ্বজগৎ  তার সাকার প্রকাশে
আলোময় ভিতর বাহির, তার নিরাকারের আবেশে

কোন মন্তব্য নেই: