“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

সাৱধানবাণী


















ই এক সাৱধানবাণী যি মোক জোকাব খোজে
বা অতিষ্ঠ কৰি তোলে জীৱনৰ পদে পদে
সিহঁতৰ বাবে।

আকাশ নীলা, সূৰ্য্য পূৱত উঠে আৰু পশ্চিমত অস্ত যায়
পাৰিবানে হ'ব সূৰ্য্যৰ দৰে নিয়মানুৱৰ্তী
হ'ব পাৰিবানে আকাশৰ দৰে বিশাল?
যদি নোৱাৰাঁ সেয়া মোৰ দোষ নেকি?

দিনবোৰ গৈ থাকিব
পাৰিবানে তুমি সদায় দিনৰ লগত খোজ মিলাই চলিব?
অথবা ৰাতিৰ লগত?
ক'ব পাৰিবানে বুকুত হাত থৈ
যে তুমি কোনো অন্যায় কৰা নাই নিৰ্লজ্জভাৱে
কোনো এক গুপুত ক্ষণত?

কিয়, সৌ সিদিনাতো দেখিছিলোঁ তোমাক শিশুটিৰ পৰা মাতৃদুগ্ধ কাঢ়ি অনা?
তুমিয়েইতো চটিয়াইছিলাঁ আমাৰ খাদ্যত ভেজাল
লৈছিলাঁ কাঢ়ি মোৰ আখলৰ জুই আৰু পিয়াহৰ পানী
সেয়া দোষ নহয় নেকি?

ই এক সাৱধানবাণী।
~~~~~~~~~~~~~
সতর্কবাণী
~~~~~~~~~~~~~
 এ তাদের প্রতি এক সতর্কবাণী
 যারা আমার সঙ্গে ছলনা করে
 জীবনের প্রতি পদক্ষেপে অতিষ্ঠ করে তুলে

আকাশ নীল সূর্য পুবে উঠে , পশ্চিমে অস্ত যায়
পারবে কি তার মতো নিয়মে নত হতে?
পারবে কি হতে আকাশের মতো বিশাল?
যদি সে নাই বা পারো, সে দোষ কি আমার?

দিনগুলো যেতে থাকবে,
পারবে কি সে দিনের সঙ্গে পায়ে পা মেলাতে,
অথবা রাতের সনে?
বুকে হাত রেখে কি বলতে পারো
কোনো অন্যায় করো নি তুমি লজ্জার মাথা খেয়ে
কোনো এক গোপন ক্ষণে?

কেন, ঐ সেদিন  দেখিনি কি তুমি তোমার শিশুটির থেকে মাতৃদুগ্ধ নিয়ে চলে যাচ্ছ,
তুমিইতো আমাদের খাবারে ছড়িয়ছো ভেজাল!
কেড়ে নিয়ে গেছিলে আমার চুলোর আগুন , পিপাসার পানি।
এ কোনো পাপ নয় কি?

এ এক সতর্কবাণী!

                                বাংলা অনুবাদঃ সুশান্ত কর

 



কোন মন্তব্য নেই: