জীবনের কাছ থেকে মর্মে মর্মে পাওয়া অভিজ্ঞতার খিলান, গম্বুজেই তো লুকিয়ে থাকে কবিতার স্থাপত্য। আর এই স্থাপত্য তো একজনের তৈরি নয়, বহুকালের বহুজনের মেধা, কল্পনা ও ঘামের উত্তরাধিকার। ভাবতে গেলে অনেক কিছুই তো কেমন অ্যবাসার্ড। প্রতিটি সূর্যাস্তেই, যদিও পৃথিবীতে কখনও সূর্যাস্ত হয় না, প্রভাত, সায়াহ্ন ও রাত্রি হয়, তবুও আমাদের বয়স প্রতি রোববারে বেড়ে যায়। আলব্যের কাম্যুর ‘দ্য আউটসাইডার’ উপন্যাসের শুরুই একটি
টেলিগ্রাম দিয়ে, ‘তোমার মা গত হয়েছেন। কাল অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া। গভীর সহানুভূতি।’ আর আমাদের চোখের সামনেই তো ইতিহাস হয়ে গেল টেলিগ্রাম। আমরা এখন যে কোনও ঘটনার সংবাদ ও ছবি পেয়ে যাই মুহূর্তে। সময়ের চেয়ে সংবাদ এখন অনেক বেশি দ্রুতগামী। ত্রিপুরায় রচিত কবিতা তো কোনওকালেই বাংলা কবিতা থেকে আলাদা ছিল না।বরং পেছন থেকে ছুটতে ছুটতে এগিয়ে যাওয়া সময়কে আমরা ধরতে চেয়েছি সেই ভগ্নহৃদয়(১৮৮১) এবং প্রেম মরীচিকার(১৮৯৬) কাল থেকেই। ভালোবাসার কাছে আমরা হেরে যেতে ভালোবাসি বলেই তো রাজ্যে রাজভাষা ছিল বাংলা। রাজকাহিনি লেখা হয়েছিল বাংলায়। রেভারেন্ড জেমস লঙ্ সাহেব যাকে বলেছেন
oldest specimen of Bengali Composition, ধন্যমাণিক্যের সময় যার সূচনা। এরপরও আছে চম্পকবিজয়, কৃষ্ণমালা, আবার ব্যতিক্রমী গ্রন্থ ‘সমসের গাজীনামা’। রাজঅন্ত:পুরে রাজপুরুষেরা, রাজকুমারী অনঙ্গমোহিনী দেবী, কুমুদিনী, মৃণালিনী, কমলপ্রভা দেবীর বৈষ্ণব পদাবলি, কীর্তন এবং পরিশেষে যখন রবীন্দ্রানুকরণে ব্যস্ত তখনও বুনো হাতি নামতো শহরে। টিন বাজাতো আর মশাল জ্বেলে রাখতো রাতে, ভয়ে, মানুষেরা গণ্ডগ্রাম এই আগরতলায়। স্বাধীনতা সংগ্রাম, বিলিতি পণ্য পোড়ানো, মন্বন্তর, এমনকী প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কোনও প্রভাবই পড়েনি রাজআমলের ত্রিপুরায়। ইংরেজরা একটি বিমান ঘাঁটি বানিয়েছিল সিঙ্গারবিলে। কিন্তু জার্মনরা যদি ফোর্স না করতো কিংবা সুভাষ বসু যদি মণিপুর পর্যন্ত চলে না আসতেন, তবে কবে নাগাদ এই বিমানবন্দর হতো কে জানে।
oldest specimen of Bengali Composition, ধন্যমাণিক্যের সময় যার সূচনা। এরপরও আছে চম্পকবিজয়, কৃষ্ণমালা, আবার ব্যতিক্রমী গ্রন্থ ‘সমসের গাজীনামা’। রাজঅন্ত:পুরে রাজপুরুষেরা, রাজকুমারী অনঙ্গমোহিনী দেবী, কুমুদিনী, মৃণালিনী, কমলপ্রভা দেবীর বৈষ্ণব পদাবলি, কীর্তন এবং পরিশেষে যখন রবীন্দ্রানুকরণে ব্যস্ত তখনও বুনো হাতি নামতো শহরে। টিন বাজাতো আর মশাল জ্বেলে রাখতো রাতে, ভয়ে, মানুষেরা গণ্ডগ্রাম এই আগরতলায়। স্বাধীনতা সংগ্রাম, বিলিতি পণ্য পোড়ানো, মন্বন্তর, এমনকী প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কোনও প্রভাবই পড়েনি রাজআমলের ত্রিপুরায়। ইংরেজরা একটি বিমান ঘাঁটি বানিয়েছিল সিঙ্গারবিলে। কিন্তু জার্মনরা যদি ফোর্স না করতো কিংবা সুভাষ বসু যদি মণিপুর পর্যন্ত চলে না আসতেন, তবে কবে নাগাদ এই বিমানবন্দর হতো কে জানে।
বাকিটা পড়তে এখানে চলে আসুন...ক্লিক করে...
ত্রিপুরা ফোকাস - ত্রিপুরায় বাংলা কবিতা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন