“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

মেয়েটির খোঁজে


















'জো আমি মেয়েটিকে খুঁজি'

চাতলা হাওরের সোনালি স্তব্ধতা
আর পড়ন্ত বিকেলের আলো ছায়ার
রহস্যময় হাসি
তার স্থির, শান্ত দুটি চোখে
প্রাচীন সরোবরের স্নিগ্ধ ছায়া ছিল
মায়াময় মুখে।

এখন বরাকজুড়ে তারই খোঁজে
'বেচুবাবু' সেজে ঘুরি মানুষের ভিড়ে
অধৈর্য্য মনের বিদ্রোহ দমন করি
নীরব চীৎকারে।
বিষণ্ণ রাতের স্মৃতি ঢেকে দেয় কুয়াশা
সব হতাশা আর গ্লানি যায় মুছে
নতুন আলোর ছোঁয়া শীতের আমেজ
সঞ্জীবনী মন্ত্র পেয়ে পাখিদের কাছে
যান্ত্রিক গতিতে ছুটি দ্রুত
মেয়েটির খোঁজে।

কোন মন্তব্য নেই: