“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৩

চোখ তুলেছে চিত্রলেখা











 

কুমার টুলির মূর্তিগুলি যখন
তুলির শেষ টানের প্রতীক্ষায়
হিমেল বায়ুর সাথে
ক্ষীণ কুয়াশা মিলেমিশে
অনুভূত হয়
এক অপূর্ব স্নিগ্ধতা।

পূব আকাশে জড়ো হওয়া
মেঘের অবয়ব ভেদ করে
ঊষার জাগরণ
যেন পাকা হাতের শ্রেষ্টতম আঁকা।

বরাকপারে দাঁড়িয়ে সেই চিত্র দেখে
কোন কবির মনে হয়
যেন লাল টিপ পরে
অধোবদনে
চোখ তুলেছে চিত্রলেখা।

কোন মন্তব্য নেই: