“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

সোমবার, ১৩ জুন, ২০২২

বন্ধু স্বজন তোমায় বলি


 
 
 ।। মিঠুন ভট্টচার্য ।।
 













সম্পর্কের কিছু লিখি
পরিবার বৃত্তান্তে।
অনেক অমূল্য বাঁধন
তোলা থাকে
কবির কবিতায়,
নিজের অনুষঙ্গে।
বিজ্ঞান বলে
বহুকোষী বিবর্তনের ইতিহাসে
সবাই এক সূত্রে গাঁথা।
তবু বেড়াজালে আগলে
অসাম্যের ব্যথা-অপমানে,
উদ্বৃত্ত লোভের ফাঁদে
হিংসা রচনা করি।
শক্তিপীঠে একাত্ম হই।
পেছন ফিরেই
আবার আগ্রাসী,
সব বই খাতা উপড়ে
সসীম থেকে অসীমে
স্থাপিত হই।

কোন মন্তব্য নেই: