“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শুক্রবার, ১ নভেম্বর, ২০১৯

সর্বনাশের পথ

।। অভীককুমার দে।।

ভাতের নামে রাজনীতি করতে আসে প্রেমিক !
তলপেট চাপ দিয়ে দেখে
কেমন উত্তাপ জমে এক সমুদ্র চিৎকার

তোলপাড় করে নিদারুণ শিরশির
নাভিমূল ঘোরে।
প্রেমিকের হাত আরও নিচে নেমে এলে
নির্ভেজাল থালায় শূন্য প্রস্তাবনা
আকুতির বিছানা।

সোহাগের নামে অধিকার হারানো শরীর
নিস্তেজ...
খুলে যায় সর্বনাশের পথ,
সরে যায় বুকের আঁচল।

উদোম পাহাড় চষে বেড়ায় অস্ত্রের হাত,
আঘাতে আঘাতে প্রেমের সংজ্ঞা ভুলে গেলে
নিঃশব্দ রক্তনদী
ভাতের থালায় মান চিত্র আঁকে।

এ বুক পতাকা জড়িয়ে থাকার কথা ছিল, অথচ
প্রেমিকের আঙুল জোৎস্না রাতের তারা গোণে !

কোন মন্তব্য নেই: