“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০১৯

উপন্যাসের সারাংশ

।। অভীককুমার দে।।

সারাংশ থেকে উঠে আসছে বিষাদ।
বহুদূর হেঁটে আবার বেঁকে যাচ্ছে লাইন !

এমন বাঁকেই বাণিজ্যিক জাহাজ থেমেছিল ঘাটে
বাণিজ্যে লাভ ক্ষতির হিসাব শেষে রাজা যিনি প্রজা
কত যুগের নীল চাষি আকাশের মত,
নীল থেকে রঙের নেশা এবং
চাকা ঘুরতেই সম্রাট তিনি ইতিহাসের !

বৈচিত্র্যের পুরো শরীর জুড়ে ভালোবাসার ক্ষত
ঐক্যের কথা বলে বলেই সংগ্রামী যত ঠিকানাবিহীন
শেষ চিঠি রেখে যায় প্রজন্মের কাছে।
প্রতিদানে বিয়োগ ব্যথা, মানুষের
ভারত ইন্ডিয়া ঘুরে ভারতবর্ষ হিন্দুস্তানের দিকে !

উপন্যাসের শেষ পর্বে এসে দেখো--
অস্থির শরীর, লাশ তুলে নিচ্ছে ইতিহাস।

কোন মন্তব্য নেই: