।। সপ্তর্ষি বিশ্বাস ।।
ঝরাপাতার ঝাঁপি
[ তুয়া, নোয়া, জোনাক ও মাসী’কে -]
চোখ বুঁজলেই একটি বাড়ি ভেসে উঠছে চোখে -
রইলো বাড়ি, মানুষটি নেই, ফোনের মুখে মুখে
খবর রটে, ছড়িয়ে পরে দাবানলের মতো –
চাঁদের ওপিঠ আগ্লে রাখে চাঁদের মুখের ক্ষত ...
একটি কোঠায় একটি মানুষ জান্লা খুলে রেখে
শোকের কথা সুখের ভাষায় রাখতো একা লিখে –
জীবন জোড়া ঝরাপাতায় ভরাতো তার ঝাঁপি –
হারিয়ে গেছে যেসব পাতা খুঁজতে যাবো না’কি
সেই বনেতে – যে পথ দিয়ে আসবে না কেউ আর –
একটি নতুন তারার আলোয় কাঁপবে অন্ধকার
পিদিম হাতে অনেক রাতে কুড়িয়ে নিয়ে কথা –
আখর জুড়ে রইবে জেগে সবাক নীরবতা।।
অ-শোক
[ স্মরণঃ গণেশ দে ]
শোক, যেন কুয়াশার মতো
ধীরে ধীরে নেমে এসে
ঢেকে দেয় শূন্যতার সব অলী গলী,
চিতার আগুন নিব্লে
টের পেতে ধূ ধূ সেই শূন্য বালুচর
চলে যায় দিন, মাস, কখনো বছর...
শোকের আড়ালে তুমি
ক্রমে ক্রমে পূর্ণ অবয়ব –
মধ্যরাতে অকস্মাৎ টের পাই চুপে –
তুমি আছো, পুড়ে গেছে ‘শব’।।
গণেশ দে’র শেষ কথা গুলি
‘প্রণাম...’
‘কারে? দুর্গাপূজা প্রায় আরো এক মাস পরে’
‘প্রণাম।
ছুটো, বড়ো স-ব’রে প্রণাম’ ...
ঝরাপাতার ঝাঁপি
[ তুয়া, নোয়া, জোনাক ও মাসী’কে -]
চোখ বুঁজলেই একটি বাড়ি ভেসে উঠছে চোখে -
রইলো বাড়ি, মানুষটি নেই, ফোনের মুখে মুখে
খবর রটে, ছড়িয়ে পরে দাবানলের মতো –
চাঁদের ওপিঠ আগ্লে রাখে চাঁদের মুখের ক্ষত ...
একটি কোঠায় একটি মানুষ জান্লা খুলে রেখে
শোকের কথা সুখের ভাষায় রাখতো একা লিখে –
জীবন জোড়া ঝরাপাতায় ভরাতো তার ঝাঁপি –
হারিয়ে গেছে যেসব পাতা খুঁজতে যাবো না’কি
সেই বনেতে – যে পথ দিয়ে আসবে না কেউ আর –
একটি নতুন তারার আলোয় কাঁপবে অন্ধকার
পিদিম হাতে অনেক রাতে কুড়িয়ে নিয়ে কথা –
আখর জুড়ে রইবে জেগে সবাক নীরবতা।।
অ-শোক
[ স্মরণঃ গণেশ দে ]
শোক, যেন কুয়াশার মতো
ধীরে ধীরে নেমে এসে
ঢেকে দেয় শূন্যতার সব অলী গলী,
চিতার আগুন নিব্লে
টের পেতে ধূ ধূ সেই শূন্য বালুচর
চলে যায় দিন, মাস, কখনো বছর...
শোকের আড়ালে তুমি
ক্রমে ক্রমে পূর্ণ অবয়ব –
মধ্যরাতে অকস্মাৎ টের পাই চুপে –
তুমি আছো, পুড়ে গেছে ‘শব’।।
গণেশ দে’র শেষ কথা গুলি
‘প্রণাম...’
‘কারে? দুর্গাপূজা প্রায় আরো এক মাস পরে’
‘প্রণাম।
ছুটো, বড়ো স-ব’রে প্রণাম’ ...