“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১১

নবান্নের ঘ্রাণ

 

ৎসব সমারোহ শেষ ,চোখ পলক না
      ফেলতেই সবুজের আসমান হেমন্তের মাঠ ,
  যতদূর চোখ যায় শুধু সবুজের সুখ মাখা,
     হাত ধরে ছুটে চলা--আবার থামলেই মাঠে
সূর্যমুখী ফরমান,মাঠে তাঁত বোনে কে,
সবুজের জমিন পালটে হৈমন্তি আঁচলে
ক্ষেত মন বুটি,তিলে তিলে জেগে ওঠে
 প্রাণ, মাঠ ভরে দুধ আসে ধানের বুকে,
সময়ের হাত ধরে শূন্য হয় মাঠ ,ধান
প্রাণ পেয়ে ভরে দেয় কৃষকের উঠান ,
  সবুজ সোনার ক্ষণ, নববঁধূ নবান্ন চন্দন
  ফোঁটায়, পা রাখে দুধ আলতায় গৃহস্থের
       আঙ্গিনায়। নবান্নের ঘ্রান ,প্রান পায় আহ্লাদি, 
সোহাগি অঘ্রান ।
                                      

কোন মন্তব্য নেই: