“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

সোমবার, ৭ নভেম্বর, ২০১১

যাযাবরের সম্মানে ও স্মরণে















যাযাবর :

চন্দ্রানী পুরকায়স্থ পিংকি

আবার সূর্যাস্তের মুখোমুখি
,
বরাক- লুইতের ঢেউয়ে ঢেউয়ে তারই ছায়া।

সমন্বয়ের সুতোর বিচ্ছুরণ ।
 
মানুষ মানুষের জন্য বলে ডেকে উঠা,

সেই সুধাকণ্ঠ,আজ চিরশান্ত ।
 
মহেশ, গফুর, আমিনা,
 
অসহায় দৃষ্টি তে আকাশ পানে তাকায়,

 তাদের হয়ে কথা বলা কণ্ঠ ,

আজ ইতিহাসের এক অধ্যায়।

তবে চাতকের চোখে আজও ভাসা ভাসা আশা,

হয়তো মেঘ হয়ে ঝরে পড়বে সেই কণ্ঠ,জীবনের খরায়।

গঙ্গা-পদ্মা-লুইতের জলে তারই আহ্বান,

গঙ্গা- পদ্মা দুই মায়েরই অশ্রুধারায়,

হারানোর আকুলতা।

পথের টানে পথকেই ঘর করা
,
যাযাবর আজ অনন্ত যাত্রা পথে।

তবে, তার পদচিহ্ন রয়ে গেছে মানুষের অন্তরে অন্তরে।




২টি মন্তব্য:

সুশান্ত কর বলেছেন...

দারুণ লিখেছো চন্দ্রানী!

Chandrani the Dreams বলেছেন...

ধন্যবাদ দাদা