“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ৫ জুলাই, ২০২২

বেঁচে থাকা ফ্লুরোসেন্ট রোদে



পৃথিবীর বুকে এতো হাঁটাহাঁটি করেও
একটু ঘুমোনোর জায়গায় মধ্যাকর্ষণে ঝুলে যাই
তবুও সেখানে আমার শরীরটা ছেড়ে দিতে সাধ হয়
যেখানে সামান্য সেঁকা রুটি অবশিষ্ট ছিলো।

মতবাদ দিওনা বন্ধু এখানে নৈঃশব্দ্য, হিরোশিমার জেনেটিক্যাল ফিউশন। তবু পৃথিবীর মুখ নিঃসঙ্গ ব্ল্যাকহোলে টাইট্রন থেকে প্রক্সিমা পর্যন্ত  জীবনানন্দ কলিং বাজায় ইস্কাপনের রাজা। আর দেরি হলে প্রাচীরের অর্থহীন অবরোধে লিখা হবে ইতিহাস তোমার! পৃথিবীর প্রাক্তনভাগে আমরা বেঁচে ছিলাম ক্ষুধায়। আবার লিখা হবে নয়াগণতন্ত্র।

কোন মন্তব্য নেই: