“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

মঙ্গলবার, ২২ মে, ২০১২

অসম তথা অন্যত্র ১৯শে মে, ভাষা শহিদ দিবসের সংগ্রহ।

            অসম তথা অন্যত্র ১৯শে মে, ভাষা শহিদ দিবসের সংগ্রহ। দিবসটি সম্পর্কিত কিছু ছবি, এদিন বা তার পরদিন নানা কাগজে প্রকাশিত কিছু লেখা লেখি এবং নানা জায়গাতে পালনের কিছু সংবাদ এখানে রইল। সকাল বেলার পিডিএফ তুলে দিলাম, ২০শে মে তারিখের। কারণ এতোগুলো সংবাদ থেকে আলাদা করে ইমেজ ফাইল তৈরিটা বেশ ঝক্কির ব্যাপার। ছবিগুলো দু'বার ক্লিক করলেই বড় হয়ে যাবে, আর পিডিএফের নিচের বোতাম দেখুন ইচ্ছে করলেই পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পাবেন। 
            শুরুতেই তিনসুকিয়াতে 'উজান ' সাহিত্য গোষ্ঠীর উনিশ উদযাপন প্রসঙ্গ। ঘটনাচক্রে সেদিন এই অনুষ্ঠানে এসে উপস্থিত হয়েছিলেন শিলচর থেকে দুই বন্ধু। বরাক আর্ট এন্ড ক্রাফট--যারা বরাক উপত্যকার চিত্র শিল্প আন্দোলনে বেশ একটা জোয়ার নিয়ে এসছেন সেই সংগঠনের দুই সংগঠক শিল্পী অরুণ পাল এবং শ্যামল সাহা। পর দিন সন্ধ্যেতে তাঁদের নিয়ে আমার বাড়িতে জমেছিল বেশ এক আড্ডা। আড্ডার বিষয় ছিল, সেই--চিত্রশিল্প। উজানের সদস্যাদের মধ্যে একজন রয়েছেন নীহারিকা দেবী। তাঁর বাড়ি ছিল কাছাড়ের কাঠিগড়াতে। কাঠিগড়া, বদরপুর এলাকার সংগ্রামের সঙ্গে তিনি জড়িত ছিলেন। এই নিয়ে ১৯শের দিনেই দৈনিক যুগশঙ্খে একটি সংবাদ বেরিয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যত আমি সেদিন সেটি সেভ করবার একেবারেই সময় পাইনি, এখন আর পাবার উপায় নেই। যাই হোক, একেবারে উপরের ছবিটি তাঁরই।

                                                               শহিদ কমলা ভট্টাচার্য




২০শে মে, ২০১২ , সকাল বেলা

কোন মন্তব্য নেই: