“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

সোমবার, ৮ মে, ২০২৩

প্রসঙ্গ আপাতত: মণিপুর


।। মিঠুন ভট্টাচার্য ।।

(C) Image: ছবি












ডিজিটাল ঘড়ির
দুই অঙ্কে সচল
কৃত্রিম বুদ্ধির মাকড়সা জালে
আমরা কি
পুঁজি, বিজ্ঞানের যৌথ খামারে
খাচায় বন্দী ময়না?
জমি, কাজ, মানুষের অধিকার
উদ্ভট তত্ত্বের প্রাক্তন দর্শন -
মাইক বলছে ।
সাধারণ তাগিদের উদগারে
শেষমেশ রক্তবমি।
ঘৃণার গন্ধে বাতাস যখন অপশাসিত
ঝড়  উঠে আবর্জনার।
সভ্যতা ধারণ করে
ইতিহাস ঘেটে
উন্মত্ত জান্তব যুদ্ধ
সম্পর্ক না মেপে,না রেখে।
বিভক্তির চাবুকে
রাসলীলার অভিনেতা থেকে দর্শক
বিগত, বিলুপ্ত!
প্রেমের পুতুল ছিল আলাপী।
মানুষে, ধর্মে অন্ত:সত্বা
প্রেম উপজনন  করেনি!

কোন মন্তব্য নেই: