অশোকানন্দ রায়বর্ধন
এটাও সত্য । এই রাজ্য থেকে আওয়াজ উঠেছিল প্রথম । আর তার প্রাচীনতার পক্ষে দালিলিক প্রমাণের জন্য প্রয়োজন হয় গবেষণাপত্রের । গবেষকগণ এই কাজটি করেন । ত্রিপুরা সরকারের এবং ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে তেমন সাড়া না পেয়ে আমাদের উদ্যোক্তারা অতি কষ্টে পশ্চিমবঙ্গের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন । প্রথমে তাঁরা এ বিষয়ে তেমন গা লাগাননি পরবর্তীতে তাঁরা একটি সদর্থক ভূমিকা গ্রহণ করেন । পশ্চিমবঙ্গের গবেষকগণ তিন খন্ডে একটি গবেষণাপত্র কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে জমা দেন ।