“...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূণ্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো ,স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি,---তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য, নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ...তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত –শাসন!—সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়; হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!” ০কবি ঊর্ধ্বেন্দু দাশ ০

রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০১৪

আরেকটি ভোর



















বৃষ্টির নিস্তব্ধ ঝরে যাওয়ার মত করে
          জীবনের অনেক লব্ধ বিন্দু ঝরে যায় হয়তো
তারপর ভোর হয়,বৃষ্টিস্নাত ভোর
          ছড়িয়ে দেয় অভিজ্ঞান,
 সাজি ভরে কুড়িয়ে নিতে হয় এইসব।
          গভীর অভিমানে।
হয়তো আলো,আরো আলোর ইশারায়
          জেগে উঠে রাজপথ।
হয়তো আরো,আরো অনেকটা যেতে হবে।
           ওই দূর আলো অব্দি পৌঁছুতে।
সে আলোয় নাহয় কল্পপথই হবে আলোকিত
            ভাসমান সব জীবনের অনুভূতি,
বাক্সবন্দি,ঘরের কোণে ধূলোর পাহাড় জমাবে।
            থাক,সঞ্চিত থাক নাহয় সেসব।
যতদিন না সঠিক সময়ের সঠিক পাঠ শিখে নিয়েছি।


কোন মন্তব্য নেই: